একজন বালককে পুরুষে পরিণত হতে হলে ‘বুলেট পিপিলিকা’ নামক অসংখ্য মারাত্মক বিষাক্ত পিপিলিকার কামড় সহ্য করতে হয়। ব্রাজিলে একটি উপজাতীয় গোষ্ঠীর মাঝে এ রীতি প্রচলিত।
ব্রাজিলের আমাজন রেইন ফরেষ্টের একটি উপজাতি হচ্ছে সাতারি মাউয়ি সম্প্রদায়। তারা মনে করে একজন বালক পুরুষে পরিণত হতে হলে তার কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। তাই তাকে এক দঙ্গল বিষাক্ত ‘বুলেট পিপিলিকার কামড় মুখ বুজে সহ্য করার পরীক্ষা দিতে হবে।
লক্ষণীয় যে, ‘বুলেট পিপিলিকা’ সাধারণ পিপিলিকার মতো নয়। এর কামড়ের তীব্রতা স্মিডেথ্ স্টিং পেইন ইনডেক্স অনুযায়ী, অন্যান্য পিপিলিকা ও পতঙ্গের চেয়ে বহুগুণ তীব্র ও কষ্টদায়ক। অনেকের মতে, ‘বুলেট অ্যান্ট’ বা বুলেট পিপঁড়ার কামড় একটি বুলেট বিদ্ধ হওয়ার মতোই বেদনায়দায়ক। তাই এই প্রজাতির পিপড়াকে ‘বুলেট পিপিলিকা’ বলা হয়।
প্রথা অনুসারে, গাছের পাতার তৈরী হাত মোজার ভেতর অগুনিত বুলেট পিপিলিকা ঢুকিয়ে সেটা দু’হাতে পরিয়ে দেয়া পুরুষে পরিণত হতে যাওয়া বালকটির হাতে। এ অবস্থায় পিপঁড়ার বিষাক্ত কামড় তাকে সহ্য করতে হয়। তার কান্না নিষেধ। এভাবে ১০ মিনিট রাখা হয়। এ ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জনকারী জনৈক ব্যক্তি জানান, ‘এটা ছিলো আগুনের ভেতর হাত ঢুকানোর মতোই।’
তবে আসর কষ্ট শুরু হয় মোজা থেকে হাত বের করে আনার পর। পিপঁড়ার কামড়ে দেহে বিষ ছড়িয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত হাত দু’টি হয়ে যায় অবশ। তা সত্বেও একবার নয়, বার বার এটা করতে হয়। করতে হয় যতক্ষণ না সে এক ফোঁটাও চোখের পানি না ফেলে বিষাক্ত পিপিলিকার কামড় সহ্য করতে সক্ষম হয়।
অনেক কেষত্রে এটা ২০ বার পর্যন্ত হতে পারে।
ব্রাজিলের আমাজন রেইন ফরেষ্টের একটি উপজাতি হচ্ছে সাতারি মাউয়ি সম্প্রদায়। তারা মনে করে একজন বালক পুরুষে পরিণত হতে হলে তার কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে। তাই তাকে এক দঙ্গল বিষাক্ত ‘বুলেট পিপিলিকার কামড় মুখ বুজে সহ্য করার পরীক্ষা দিতে হবে।
লক্ষণীয় যে, ‘বুলেট পিপিলিকা’ সাধারণ পিপিলিকার মতো নয়। এর কামড়ের তীব্রতা স্মিডেথ্ স্টিং পেইন ইনডেক্স অনুযায়ী, অন্যান্য পিপিলিকা ও পতঙ্গের চেয়ে বহুগুণ তীব্র ও কষ্টদায়ক। অনেকের মতে, ‘বুলেট অ্যান্ট’ বা বুলেট পিপঁড়ার কামড় একটি বুলেট বিদ্ধ হওয়ার মতোই বেদনায়দায়ক। তাই এই প্রজাতির পিপড়াকে ‘বুলেট পিপিলিকা’ বলা হয়।
প্রথা অনুসারে, গাছের পাতার তৈরী হাত মোজার ভেতর অগুনিত বুলেট পিপিলিকা ঢুকিয়ে সেটা দু’হাতে পরিয়ে দেয়া পুরুষে পরিণত হতে যাওয়া বালকটির হাতে। এ অবস্থায় পিপঁড়ার বিষাক্ত কামড় তাকে সহ্য করতে হয়। তার কান্না নিষেধ। এভাবে ১০ মিনিট রাখা হয়। এ ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জনকারী জনৈক ব্যক্তি জানান, ‘এটা ছিলো আগুনের ভেতর হাত ঢুকানোর মতোই।’
তবে আসর কষ্ট শুরু হয় মোজা থেকে হাত বের করে আনার পর। পিপঁড়ার কামড়ে দেহে বিষ ছড়িয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত হাত দু’টি হয়ে যায় অবশ। তা সত্বেও একবার নয়, বার বার এটা করতে হয়। করতে হয় যতক্ষণ না সে এক ফোঁটাও চোখের পানি না ফেলে বিষাক্ত পিপিলিকার কামড় সহ্য করতে সক্ষম হয়।
অনেক কেষত্রে এটা ২০ বার পর্যন্ত হতে পারে।
নতুন নতুন ভালোবাসার গল্প,বাসর রাতের গল্প ও নতুন নতুন জোকস পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
ReplyDeletewww.valobasargolpo2.xyz,
বাংলা মজার জোকস,
বাংলা কৌতুক,
হাসির কৌতুক,
bangla jokes,
bangali jokes,
mojar jokes,
bangla funny koutuk,
hasir koutuk,
bangla koutuk,
ভালবাসার গল্প,
valobasar Golpo,
Sad Golpo,
মন করার গল্প,
bangla hasir koutuk doctor jokes