Wednesday, October 30, 2013

Excellent Story In Bangla

If you want to read some excellent Story in bangla, you can visit SOTTOMITTHA . It carry different type story , article which give a beautiful look to see people , also remove monotonous in our life . It contains many kind of quiz that answer is ease but you must think a little.


http://www.sottomittha.blogspot.com

Wednesday, October 23, 2013

( ১৮ +++ ) বড়দের ১০১ খান জোকস ( ১০ম কিস্তি ১১ খান )

91
 কুদ্দুস চাচা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
 কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে চাচার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
 মেয়ে – চাচা একটু চাপবেন
চাঁচা – কই চাপমু
 মেয়ে – একটু বামে চাপেন
চাঁচা - বাসের মইধ্যে কেমনে চাপি! লও দুই জনেই নাইমা একখান রিক্সা লই…

 92
শিক্ষক ছাত্রকে বাঙলা ২য় সাজেশন দিচ্ছেন........
শিক্ষক:ভাষা পড়িবে,লিঙ্‌গ নিয়া নাড়াচাড়া করিবে, ধাতু আসিলেও আসিতে পারে।
ছাত্র:সার ,সবসময় লিঙ্‌গ নাড়াচাড়া করিলে আমার ধাতু আসে।কিন্‌তু পরীক্ষায় তো COMMON পড়ে না।

 93
ছাত্রীঃ স্যার, দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস
দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব
কিছু বন্ধ করে দিন,
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
স্যারঃ ওহ!! তারপর? আর
 কি করে
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার
নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!!

94
 স্বামী স্ত্রী সন্তান, এই নিয়ে পরিবার।
 যখন সন্তান ছিলনা তখন স্বামী স্ত্রী সেক্স চাইলে যখন তখন বলতে পারতো।
 কিন্তু সন্তান বড় হওয়াতে সন্তানের সামনে তো এসব বলা যায়না। আকারে ইংগিতে বলতে হত। সেজন্য স্বামী একটা কোড তৈরী করলো যে যখন ওদের সেক্স করতে ইচ্ছে করবে তখন তারা এই কোড ব্যবহার করবে। কোডটা হল যে, যখন ওদের সেক্স করতে ইচ্ছে হবে তখন ওরা বলবে যে চল আমরা টাইপ করি। এতে বাচ্চা বুঝবে যে …বাবা মায়ের হয়তো টাইপ করার কাজ আছে। যেমন কথা তেমন কাজ। ওরা সেক্স করার কোড নাম দিল টাইপ করা।
 একদিন দুপুর বেলা স্বামী বেচারার টাইপ করতে ইচ্ছে হল। সে বাচ্চাটাকে বললো- যাওতো বাবা তোমার মাকে গিয়ে বল যে বাবা টাইপ করতে চায় তোমাকে টাইপ মেশিন নিয়ে যেতে বলেছে। ছেলে মাকে গিয়ে বললো- মা, বাবা টাইপ করবে তোমাকে বলেছে টাইপ মেশিনটা নিয়ে যেতে। মা বললো- তোমার বাবাকে গিয়ে বল টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, এখন টাইপ করা যাবেনা। ছেলে বাবাকে গিয়ে বললো- বাবা মা বলেছে টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, মা বলেছে এখন টাইপ করা যাবেনা। বাবা বুঝতে পারলো ঘটনা কি। সে উপায় না দেখে বাথরুমে ঢুকে হাত দিয়ে কাজ সেরে ফেললো। এদিকে বউ চিন্তা করলো স্বামী সেক্স চাইছে, না দিলে ওর কষ্ট হবে। এই ভেবে লাল কালি পরা অবস্থায়ই সেক্স করতে রাজি হল। সে ছেলেকে ডেকে বললো- তোর বাবাকে গিয়ে বল, মা মেশিন নিয়ে আসছে আপনাকে টাইপ করার জন্য রেডি হতে বলেছে। ছেলে বাবাকে গিয়ে একথা বলতেই বাবা বললো- তোর মাকে গিয়ে বল, টাইপ মেশিন লাগবেনা বাবা হতে লিখে ফেলেছে।

 95
''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।

 96
 এক জাওরা সার তার গার্লফ্রেন্ড রে নিয়া রুম ডেট করার সাধ জাগল। এক ছাত্ররে কইল বাইরে খাড়ায়া পাহাড়া দিতে যদি কেও আসে তাইলে যেন জুড়ে জুড়ে কাশি দেয়।
 তো সার রুমে ঢুইকা কাম করতাছে হঠাৎ ছাত্র জোরে জোরে কাশাকাশি লাগাইয়া দিল, সার সাথে সাথে মাইয়ার ওই জাগাটা তার মাথার টুপি দিয়া ঢাইকা খাটের নিচে পলায়া গেল । কিন্তু ছাত্র সারের কোন শারা শব্দ না পায়া রুমে ঢুইকা দেখে যে সার নাই আর মাইয়ার ওই জাগায় টুপি ।
 ছাত্র সাথে সাথে পায়জামা খুইলা করতে লাগল আর চিল্লায়া চিল্লায়া কইতে লাগলঃ
`সার` “এইটা ধইরা বাইর হন”!! “এইটা ধইরা বাইর হন” !!

 97
 মাঃ যদি কোন ছেলে তোমার বুকে হাত দেয় তাইলে তুমি বলবা ‘don’t’। আর যদি কেউ তোমার নিচে (?) হাত দেয় তাইলে তুমি বলবা ‘stop’।
 কিছুদিন পর……
 মেয়েঃ মা একটা ছেলে আমার বুকে আর নিচে এ হাত দিছিল, আমি তাকে নিষেধ করসি কিন্তু সে এরপর আরো জোরে জোরে আমার বুকে আর নিচে হাতাতে লাগল।
 মাঃ তুমি কি বলছিলা???
 মেয়েঃ ছেলেটা আমার বুক আর নিচে একসাতে হাত দিচ্ছিল তো, তাই তাকে আমি বলসিলাম ‘don’t’ ‘stop’।

 98
এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিসে: “ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”
পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না
মেয়ে: কে আপনি?
লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই
মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না
লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না। আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না
মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?





 ▼
লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে?

 99
 এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
 ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
 ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
 বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?
 বাঙালি বললো, 'একবার।'
 ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'
 'ওগো, থামো, আর না ...।'

 100
 তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল ! তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না ! তাই মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়ল ! গাড়ী চলছে- ১০ মিনিট পর----->
১ম মেয়ে : আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ?
১ম ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
 ১ম মেয়ে : নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে !!!!!!
২য় মেয়ে : আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ?
২য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
 ২য় মেয়ে : নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউ এস বি তে কানেক্ট হতে চাচ্ছে !!!!
৩য় মেয়ে : আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ?
৩য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
৩য় মেয়ে : নাহ, মনে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে !!!!!!!! xD :p

 101
 একজন মহিলা একটা বাচ্চা নিয়ে ডাক্তারের পরীক্ষাকক্ষে বসে আছে ডাক্তারের অপেক্ষায়।
 কিছুক্ষন পর যুবক একজন ডাক্তার আসলেন, বাচ্চাটিকে পর্যবেক্ষন করলেন, ওজন নিলেন এবং মন্তব্য করলেন- বাচ্চাটির ওজন ঠিকমতো বাড়তেছে না।
 তারপর তিনি জানতে চাইলেন বাচ্চাটিকে বুকের দুধ না কৌটার দুধ খাওয়ানো হয়।
 বুকের দুধ খাওয়ানো হয়, মহিলা জবাব দিল।
 ভালো কথা, আপনি আপনার বুকের কাপড় খুলেনতো, ডাক্তার আদেশ করলো।
 মহিলা ডাক্তারের কথামত বুকের কাপড় খুলে রাখলো।
 ডাক্তার মহিলার স্তনদুটো ভালো মত পর্যবেক্ষন করলেন, আস্তে আস্তে চাপলেন এবং বেশ খানিকটা সময় নিয়ে মেসেজও করলেন, তারপর কাপড় পরিধান করতে বললেন।
 যা সন্দেহ করেছিলাম তাই, বাচ্চাটা সবসময় ক্ষুধার্ত থাকে করন আপনার বুক থেকে সে এক ফোটা দুধও পায় না, ডাক্তার সাহেব মন্তব্য করলেন।
 আপনার পর্যবেক্ষনে খুশি হলাম, মহিলা জবাব দিল।
দুধ না পাবারই কথা কারন আমি আসলে বাচ্চাটির মা না, কুমারী খালা !!


বিঃ দ্রঃ কোনো জোকস কমন পরলে আমার দোষ নাই 
জোকস গুলো পড়ে কারো মুখে একটু হাসি পেলে ও নিজেকে সার্থক ভাববো আর হাসি স্বাস্থের জন্য ও ভালো।

( ১৮ +++ ) বড়দের ১০১ খান জোকস ( ৯ম কিস্তি ১০ খান )

81
ছোট মেয়ে তার মাকে বলছে-- জানো মা আপু না অন্ধকারেও দেখতে পায়।
মা -- কেমন করে বুঝলি?
 ছোট মেয়ে-- প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়ার সময় যখন কারেন্ট চলে গেল তখন আপু না আমার স্যারকে বলছে এই তুমি আজ সেভ কর নাই ক্যান?

 82
 প্রেমিকা : জানু ,আজ তো ভেলেন্টাইন্স ডে, আমাকে এমন ভাবে Propose করো যেভাবে আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কোন মেয়ে কে করেন .
প্রেমিক : হারামজাদি, কুত্তি , কলংকিনি, শয়তানের শয়তান আই লাভ ইউ চো মাচ আমাকে বিয়ে করে আমার জীবন ধ্বংশ করে দে ডাইনি...!!

 83
 আপনি কি বোর হচ্ছেন??
 .কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
 তাহলে চেইন খোলেন
 হাত ভিতরে ঢুকান
 আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!!
 সব কিছুতেই খালি আজেবাজে চিন্তা গেলনা না!!!

 84
আসুন কিছু বাংলা ব্যাকরণ শিখি
✏ ডিকশনারি => দিক (Dick) সহ নারী
✏ ধন্যবাদ => ধনের ওপর চাষাবাদ
✏ মানব-বন্ধন => মানবের বনে ধন
✏ ফালগুনি => ফাঁকায় বসে বাল গুনি

 85
এক ছেলে এক মেয়েকে খুব পছন্দ করত।এক দিন মেয়েটা খুব অসুস্ত হয়ে পরল।তার খুব রক্তের প্রয়োজন।তারপর ছেলেটা তাকে রক্ত দিল।আস্তে আস্তে তাদের মাঝে ভালোবাসার সৃস্টি হল। একদিন মেয়েটি তাকে ছ্যাকা দিল। তখনঃ
ছেলেঃ আমি তোমাকে যে রক্ত দিয়েছি তা ফেরত দেও।
মেয়েটি তার (ন্যপকিন) ছেলেটির মুখে চেলে মেরে বলল-
মেয়েঃ নে হারামযাদা আমি তোর রক্ত (মাশিক কিস্তিতে) ফেরত দেব।

 86
ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

 87
 এক লোক দোকানে গেছে তার বৌয়ের জন্য বক্ষবন্ধনী কিনতে।
 লোক: অনুগ্রহ করে আমার বৌয়ের জন্য একটা বক্ষবন্ধনী দেখান।
 সেলস গার্ল : আপনার বৌয়ের সাইজ কতো?
 লোক: তা তো ঠিক জানি না।
 সেলস গার্ল :ঠিক আছে, আপনি আমার বুকে হাত দিয়ে অনুমান করুন।
লোক: জি মানে..ওর একটা পেন্টি ও লাগতো।

 88
 তিন বান্ধবি আলাপ করছে
১ম জনঃ তোরা তো আমার ওকে দেখেছিস ও প্রায় ৬ফুটের উপর লম্বা। তাই বুঝতেই পারছিস ওর জিনিশটা কতো বড়।
 ২য় জনঃ আরে হ্যাঁ আমার ও তো সাড়ে ৫ এর উপর। ওর জিনিশটাও নেহাত মন্দ না।
(৩য় জন এর স্বামী উচ্চতায় অনেক খাটো প্রায় ৫ফুট)
৩য় বান্ধবিঃ (মুখে ভেংচি কেটে) হ্যাঁ হ্যাঁ হয়েছে, টিভির সাইজ ১৪, ২১ আর ২৯ ইঞ্চি যাই হোক রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয় ।

 89
বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামী চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে
কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে

90
 প্রেমিক: Kiss করি?
 প্রেমিকা: Lipstick খারাপ হয়ে যাবে৷
 প্রেমিক: বুকে হাত দেই?
 প্রেমিকা: জামা খারাপ হয়ে যাবে৷
 প্রেমিক: Sex করি?
 প্রেমিকা: Period চলছে৷
 ……………………………….
প্রেমিক: Please এবার বলবা না loose motion(ডায়রিয়া) হয়েছে৷

বড়দের ১০১ খান জোকস ( ৮ম কিস্তি ১০ খান ) ( ১৮ +++ )

71
বল্টু স্কুল থেকে এসে আরাম খান কে বলছে, "বাবা, বাবা আজকে না স্কুলে এক নতুন ম্যাডাম আসছে। ম্যাডামটা না একটা মাল!!!
আরাম খান: চুপ কর বেয়াদব ম্যাডাম মায়ের মত।
বল্টুঃ হ্যাঁ , হ্যাঁ , খালি নিজের কথাই ভাব!!!

 72
এক মহিলা বাসে উটে সিট খালি না পেয়ে দাড়িয়ে আছে|
 তার আবার হাতে দুইটা দুধের বোতল|
 এমন সময় কন্টাক্টর আসলো ভাড়া চাইতে. কন্টাক্টরঃ আপা ভাড়াটা দেন তো|
 মহিলাঃ দুধ দুইটা ধরেন, আমি ভাড়া দিচ্ছি|
 কন্টাক্টরঃ আমি এটা পারবো না|
 মহিলাঃ তাহলে আমি এখন ভাড়া দিতে পারবো না|
 তখন কন্টাক্টর তো মহা ঝামেলায় পরে গেল|
 সে গেল ড্রাইভারকে বলতে……
 কন্টাক্টরঃ ওই মহিলা ভাড়া দিতে চাইছে না, সে বলছে আগে তার দুধ দুটো ধরতে হবে|
ড্রাইভারঃ উনি যখন বলছেন তাহলে তোর ধরতে অসুবিধে কোথায়? আর তুই না ধরলে আমি ধৈরা আসি|

 73
 মল্লিকা শেরাওয়াত একদিন বাবা রাম দেব কে জিজ্ঞাসা করল- ''বাবা গোসলের সময় কি লাগালে আমার যৌবন অটুট থাকবে?????? বাবা উত্তর দিল-
''বাথরুম এর দরজা''

 74
একবার ক্লাস এ ম্যাডাম ব্লাউস এ গোলাপ লাগিয়ে ক্লাস এ আসলো
ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলোঃগোলাপ, এর পুষ্টি কোথা থেকে পায়
ছাত্রঃদুধ থেকে
ম্যাডামঃনা পানি থেকে!!
ছাত্রঃ আমি ক্যামনে জানমু এইটার ডাঁটা এত নিচে গেছে

 75
 স্যারঃ পাপ্পু, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
পাপ্পুঃস্যার, আমি তো কোনদিন কোন কুত্তার বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারামজাদা আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টার সোনা ভাইঙ্গা দিতাম

 76
 এক জাওরা সার তার গার্লফ্রেন্ড রে নিয়া রুম ডেট করার সাধ জাগল। এক ছাত্ররে কইল বাইরে খাড়ায়া পাহাড়া দিতে যদি কেও আসে তাইলে যেন জুড়ে জুড়ে কাশি দেয়।
 তো সার রুমে ঢুইকা কাম করতাছে হঠাৎ ছাত্র জোরে জোরে কাশাকাশি লাগাইয়া দিল, সার সাথে সাথে মাইয়ার ওই জাগাটা তার মাথার টুপি দিয়া ঢাইকা খাটের নিচে পলায়া গেল । কিন্তু ছাত্র সারের কোন শারা শব্দ না পায়া রুমে ঢুইকা দেখে যে সার নাই আর মাইয়ার ওই জাগায় টুপি ।
 ছাত্র সাথে সাথে পায়জামা খুইলা করতে লাগল আর চিল্লায়া চিল্লায়া কইতে লাগলঃ
`সার` “এইটা ধইরা বাইর হন”!! “এইটা ধইরা বাইর হন” !!

 77
''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।

 78
এক বৃদ্ধ লোক ভিক্ষা করতে করতে একবাসায় গেল, দরজা খুললো এক মহিলা ।
ভিক্ষুক ঃ সোনা দশটা টাকা দিন, সারাদিন কিছুই খাইনি
মহিলা ঃ দাঁড়ান, আমি আনতেছি ।
 কিছুক্ষন পরও মহিলার দেখা না দেখে
ভিক্ষুক ঃ সোনা খারা করায়েন না, দিলে দেন নাইলে না করেন

 79
বিয়ে ঠিক হওয়ার পর মেয়ে মা কে বলছে
মেয়ে ঃ মা আমার ফুটা তো বড় হয়ে গেছে, জামাই তো টের পাবে
 মা ঃ তুই বাশর ঘরে ঢুকার আগে ফুটায় ১ টা কমলা দিয়ে রাখিস
বাশর ঘরের পর দিন সকালে মেয়ে মা কে বলছে ……
মেয়ে ঃ মা সর্বনাশ হয়ে গেছে । আমি কমলা টা বের করে টয়লেট এ গেছি এসে দেখি তোমাদের জামাই শেটা খেয়ে ফেলছে
মা ঃ ধুর বোকা এই টা নিয়ে টেনশন করার কি আছে । আমাদের বিয়ের সময় তোর বাবা পুরা জাম্বুরা খেয়ে ফেলছিল ।

 80
মেয়ে ঃ ওমাগো আর পারতেছি না
ছেলে ঃ আর একটু ডার্লিং
মেয়ে ঃ উঃ একটু আস্তে ঢুকাউ
ছেলে ঃ এইতো সোনা, ঢুকে গেছে
 মেয়ে ঃ ইসস মাগো , খুব ব্যাথা লাগছে তো আর ঢুকাইয়ো না
ছেলে ঃ এতো নরা চরা করলে হাতে চুরি ঢুকাবো কেমনি ?

Tuesday, October 22, 2013

বড়দের ১০১ খান জোকস (৭ম কিস্তি ১০ খান )( ১৮ +++ )

61
 কদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|
 গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
 যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|
 কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
 সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
 এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|
 কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
 এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|
 কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি| মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না| কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!” lollzzzz

 62
এক কুকুর আরেক কুকুরকে বলছেঃ
 কিরে দোস্ত সারাদিন সারারাত বিল গেটস এর বাড়ির সামনে কান পায়তা বইসা থাকস, ঘটনা কি???
দোস্ত আর বলিস না... বিল গেটস এর পোলা একটা অপদার্থ...সে যখন তার পোলারে কুত্তার বাচ্চা কইয়া গালি দেয়....কি যে শান্তি লাগে!!!! নিজেরে বিল গেটস মনে হয়...অছাম ফিলিংস....

 63
 এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি।
 সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে।বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে। হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো।
 দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো। সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো। যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে, এমন কেয়ারলেস ভাবনিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গেযায়। সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি.
দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে, আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই।

 64
 চিন্টু আর চিন্টুর মা টিভি দেখছিল।
 এমন সময় হঠাৎ করে টিভিতে ব্রা এর অ্যাড দেখালো।
 চিন্টু তার মা কে সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করলো মা ওগুলো কি?
 চিন্টুর মাঃ ওগুলো বেলুন।
 চিন্টুঃ কিন্তু এগুলো এত ছোটো আর বুয়ার এত বড় কেন?
 চিন্টুর মাঃ তুমি বুয়ার গুলো কিভাবে দেখলা?
চিন্টুঃ যখনই বাবা তার বেলুনে বাতাস ভরছিল তখনি দেখেছি !

 65
 বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
 বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
 জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা, যেভাবে আছে সেভাবে থাক।

 66
*একটা চাইনিজ জুটির (couple) কালো একটা ছেলে হইছে,
তো লোকটা মেয়েটা কে জিগ্গেস করতেছেঃ এটা কিভাবে সম্ভব্? আমাকে সত্য টা বলো।
মেয়েটা শান্ত ভাবে উত্তর দিলোঃ ডার্লিং GOD কে THANKS জানাও যে তোমার ছেলে সবুজ হয়নাই । কারন, তোমার অভাবে আমি মাঝে মাঝেই শশা ঢুকাইছি !!!

 67
১৯৭০ >ভালোবাসো আমাকে ,কিন্তু প্লিজ স্পর্শ করোনা
১৯৮০: স্পর্শ করো আমাকে,কিন্তু প্লিজ চুমু দিওনা
১৯৯০: চুমু দাও আমাকে ,কিন্তু প্লিজ অন্য কিছু করোনা
2000's : যা খুশী করো ,কিন্তু প্লিজ কাউকে বলতে যেওনা
Since 2011 : অবশ্যই সব কিছু করতে তুমি পারবে ,অন্যথায় আমি সবাইকে বলে দেবো তুমি কিছুই পারোনা

 68
প্রশ্নঃহাতে হাত রাখলে বন্ধুত্ত হয়, চোখে চোখ রাখলে প্রেম হয়, তাহলে ঠোঁটে ঠোঁট রাখলে কি হয়?
 উত্তরঃ দেহে আগুন লেগে যায় এবং দেহের একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ বড় মোটা ও লম্বা হয়ে যায়।
 (বিশ্বাস না হলে নিজেই টেরাই করেন ... )

 69
আদর করবেন যেভাবেঃ
প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
 ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

 70
*ছেলেরা আর ইদুর একই রকমের্।







কারণ তারা সব সময় গর্তের সন্ধানে থাকে।







মেয়েরা আর বানর একই রকমের্।







কারণ কলা তাদের ২ জন এর ই প্রিয়। তারা ওটার সন্ধানেই থাকে।

( ১৮ +++ ) বড়দের ১০১ খান জোকস (৬ কিস্তি ১০ খান )

51
 ৮,১৮,২৮,৩৮,৪৮ বছর বয়স্ক নারীর মাঝে পার্থক্য কি?
 বয়স ৮ – আপনি তাকে বেডরুম নিয়ে যাবেন, এবং গল্প শুনাবেন|
 বয়স ১৮ – আপনি তাকে গল্প শুনাতে শুনাতে কৌশলে বেডরুম নিয়ে যাবেন
 বয়স ২৮ – আপনার তাকে বেডরুম নিতে কোন গল্পের দরকার হবে না এমনি ই যাবে|
 বয়স ৩৮ – তিনি আপনাকে গল্প বলতে বলতে বেডরুম নেবেন|
 বয়স ৪৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাবেন ঠিকই,তবে তাকে বেডরুম থেকে দূরে রাখার জন্যে
 52
শিক্ষকঃ বলত ছাত্ররা "দুর্নীতি দমন কমিশন" এর সংক্ষিপ্ত রুপ কি হয়?
এক ছাত্রঃ স্যর দুদক।
শিক্ষকঃ গুড । আচ্ছা বলত, "চোর দমন কমিশন" এর সংক্ষিপ্ত রুপ কি হবে?
উত্তরটা আপনারা দিন।

 53
১০ বছরের বল্টুঃ মামা, মামা, কাল রাতে মামির কি হয়েছিল?
মামাঃ কখন?
বল্টুঃ কাল রাত ১২টার পর হবে। তোমাদের রুম থেকে আওয়াজ আসছিল। আহহ, ওহহ, উফফফ!!!
মামাঃ ওহ, ওইসব এখনো তোর বোঝার বয়স হয় নাই।
বল্টুঃ প্লিজ মামা বলো, প্লিজ!!!!!!!
মামাঃ ঠিক আছে, কাল রাতে জানালা খুলে রাখবো, practically না দেখলে বুঝবি না।
বল্টুঃ ঠিক আছে মামা
মামাঃ তবে মনে রাখবি, তোর মামি হল দেশ, আমি সরকার আর তুই জনগন।

 54
একটা উপদেশ-
সবসময় মানিব্যাগে আপনি আপনার স্ত্রীর / GF এর ছবি রাখুন। যখনই বড়ো কোনো সমস্যায় পড়বেন তখন মানিব্যাগ বের করে ছবিটা দেখবেন, আর মনে করবেন এইডা তো কিছুই না এর চেয়ে বড় সমস্যা সাথে নিয়ে ঘুরি !!!

 55
স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?
ছাত্র : জামাই।
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড়
হয়ে কী পেতে চাও?
ছাত্র : বউ।
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা- বাবার জন্য
কী করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব।
স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার
কাছে কী চায়?
ছাত্র : নাতি-নাতনি।
স্যার : ইয়া খোদা!…তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
ছাত্র : বিয়ে।
 স্যার অজ্ঞান…।

 56
স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : >সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখোন তুমি কি করলা?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম...............

 57
 কটা মেয়ে একবার রেলস্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলো!!
 ট্রেন আসতে দেরি হবে দেখে সে সময় কাটানোর জন্য এদিক সেদিক তাকাতে লাগলো!!
হটাত তার চোখ পড়লো এটা ওজন মাপার যন্ত্রের উপর!!

মেয়েটি খুশি হয়ে গেল, এবং ওজন মাপার জন্য সেই যন্ত্রে একটি কয়েন ফেলল!!
 উল্লেখ্য, শুধুমাত্র কয়েন ফেললেই সেই যন্ত্র চালু হয়!!
 যাই হোক, মেয়েটি ওজন মাপল!! ৫৪ কেজি!!
 মেয়েটি মেশিন থেকে নামলো, নিজের স্যান্ডেল খুলল, আবারো কয়েন ফেলল, ওজন মাপল!! এইবার আসলো ৫২ কেজি!!
 মেয়েটি তাতেও খুশি না!! যেভাবেই হোক ওজন ৫০ কেজি বানাতে হবে!!
 এবার মেয়েটি মেশিন থেকে নামলো, নিজের ভারী ওড়না আর গয়না খুলে ফেলল, আবারো কয়েন ঢুকালো, এবং ওজন মাপল!! এইবার আসলো ৫১ কেজি!!
 মেয়েটি তাও খুশি না!!
 কিন্তু নিজের ব্যাগে হাত দিয়ে দেখল কয়েনও শেষ!!
 মেয়েটি মন খারাপ করে মেশিন থেকে নেমে পড়লো!!
 এক ফকির এতক্ষণ পাশে দাঁড়িয়ে সব কিছু দেখছিল!! সে বলল,
“লাগলে আমার কাছ থেকে কয়েন নেন, কিন্তু ওজন কমানোর জন্য দরকার লাগলে আরো কিছু খোলেন!!!

 58
পূর্নিমা রাত ছিল........
ওর হাতে আমার হাত ছিল.......
ওর পায়ে আমার পা ছিল......
ওর উপরে আমি ছিলাম......
আমার নীচে ও ছিল......
বলুনতো ও আমার কে ছিল?...........
 .
ও আমার সাইকেল ছিল

59
বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...
...
... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?

 60
 এক মহিলা ও দুধ ওয়ালার কথোপকথন………..
 মহিলা দুধ ওয়ালা কেঃ ভাই দুধ দিন দিন এতো পাতলা হচ্ছে কেনো?
দুধ ওয়ালাঃ এটা আমাকে কেনো জিজ্ঞেস করতেছেন্? কোনো গাইনী ডাক্তার কে দেখান্।

বড়দের ১০১ খান জোকস (৫ম কিস্তি ১০ খান ১৮ +++ )

41
এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে|
এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রসাব পেলে রাস্তার পাশে দাড়িরে প্রসাব করে উঠে পরেন ।
তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটিপ্রসাব এর পর পানি ব্যবহার করেননি, তখন লোকটিকে বললেন
হুজুর: আপনার কাজটা ভাল হয়নি.
লোকটি: কেন?
হুজুর: আপনি তো প্রসাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
… লোকটি: (রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি???

 42
 দুই পিচ্চির মধ্যে কথোপকথন….এর মধ্যে একটা ছেলে আর একটা মেয়ে….
 ছেলে পিচ্চিটা তার পেন্টের ভিতরের শিশ্নটা দেখিয়ে বলছে, “তুমি কি দুর্ভাগা ! আমারটার মত এত সুন্দর কোনো জিনিস তোমার নাই !”
জবাবে মেয়ে পিচ্চিটা নিজেরটা দেখিয়ে বলল,”তো কি হইছে? মা বলেছে, কয়েক বছর পর আমি চাইলেই তোমার ঐটার মত জিনিস যতটা ইচ্ছা ততটা নিতে পারব ! কারণ আমার এইটা আছে ! “

 43
মহিলা টিচার (রেগে) : চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো।
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে শুরু করলো,
“ম্যডাম আমারটা আগে”
“না ম্যডাম আমারটা আগে”

 44
এক মেয়ে শরির দুরবলতার জন্য ডাক্তারের কাছে গেল
ডাক্তার মেয়ে কে কিছু পরিক্ষা করতে দিল
পরীক্ষার report গুলি নিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গেল
ডাক্তার : আপনি তো pregnant
মেয়ে : কি বলছেন ডাক্তার সাহেব
ও নো...........আজকাল বেগুনেও ভরসা করা যায় না.........।।

 45
এক মহিলা ডাক্তার পাগলাগারদে এক পাগলকে বল্ল : "আমার ওড়না খুলো"
পাগল তাই করলো।
ডাক্তারঃ " আমার কামিজ খুলে ফেলো "
পাগল ডাক্তারের কামিজ খুলে ফেললো !!!!
ডাক্তারঃ "এবার আমার সালোয়ার খুলো !!!!! "
পাগল তাও খুলে ফেল্ল।
এরপর ডাক্তার পাগলকে বল্ল : "আর কোনদিন যাতে আমার কাপড় পড়তে না দেখি... ঠিক আছে??"
পাগল বল্ল : ঠিক আছে !

46
একজন মেয়ে আসল কাপড় ক্রয় করতে ।
মেয়ে: ভাই এই জামাটার দাম কত?
দোকানদার: চালাকি করে বললেন ৫ টা kiss ।
ময়ে: ঐ জামাটার দাম কত?
দোকানদার: ১০ টা kiss.
মেয়ে: ২টাই প্যাকেট করে দিন ।আমাদের কজের বুয়া বিল দিয়ে যাবে ।

 47
 একটা ছোট মেয়ে একটা গাছে উঠে বসে ছিল।
 একটা লোক সেটা দেখলো এবং তাকে নিচে নেমে আসতে বলল।
 মেয়েটি নিচে নামার সাথে সাথে লোকটি মেয়েটিকে ১০০ টাকা দিলো একটি underwear কিনার জন্য।
 মেয়েটি সেটা তার লোভি বান্ধবীকে কে বলল।
 মেয়েটির লোভি বান্ধবী ১০০ টাকা পাওয়ার জন্য পরের দিন একি সময়ে , ঠিক একি ভাবে গাছে উঠে বসে থাকলো।
 লোকটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখল এবং নিচে নেমে আসতে বলল।
মেয়েটি নিচে নামার সাথে সাথে লোকটি তাকে ৫ টাকা দিল এবং বলল, ” প্লীজ, আপনি একটি Razor কিনে নিন।”

 48
শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার, পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
...শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি।

 49
GF: উফ... সারা রাত করসো, এখন থামো। আর পারছি না !! প্লিজ থামো... সকাল তো হয়ে গেল।
BF: না আমি থামবো না। সারা রাত করেছি, সারা দিন করবো। আমাকে মানা করো না... প্লিজ...
.
.
.
.
কারন ৫ টাকায় ৫০০ SMS। কাজে লাগাতে হবে না !!!!

 50
রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার !
: তুমি মদ খাও ?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর ?
: না।
: জুয়া খেল ?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়।

বড়দের ১০১ খান জোকস (৪র্থ কিস্তি ১০ খান ১৮ +++ )

31
ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট
নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন,
তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ,
যাতে একই সংগে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে।
সময় ২০ মিনিট। ২ মিনিট
যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো,
ম্যাডাম আমার শেষ এত কম সময়ে শেষ
দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক। ...
ম্যাডাম: যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার
সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্র: জ্বী ম্যাডাম। ম্যাডাম:তোমার
গল্প পড়ে শোনাও দেখি। . . . . .
ছাত্র: ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার
প্রেগন্যান্ট! কে করলো আকামটা!! lolzz

 32
এক বিজ্ঞানী জঙ্গলে দীর্ঘদিন যাবত যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়া গবেষনায় মত্ত। অবশেষে তিনি একটা ইঞ্জেকশন আবিস্কার কইরা ফালাইলেন। এখন টেষ্ট করানোর জন্য কেউরে পাইতেছে না।
শেষমেষ নিজের পোষা বিড়ালের উপর সেইটা প্রয়োগ কইরা দিলেন। বিলাই যৌন উন্মাদনায় উত্তেজিত হইয়া যেইখানেই ফুটা পায় সেখানেই করা শুরু করে। বিজ্ঞানী সফল হইলে ও বিলাই লইয়া বিপদে পইড়া গেলেন। বিলাইয়ের সেক্স কিছুতেই কমে না। যখন যা পায় সেইটার লগেই সেক্স করবার যায়। শেষে বিজ্ঞানী বিলাইরে ধইরা ডীপ ফ্রীজে ঢুকাইয়া রাখল যাতে মইরা গেলে সকালে ফালাইয়া দিতে পারে।
সকালে বিজ্ঞানী ফ্রীজ খুইলা তাজ্জব হইয়া গেল, দেখল বিলাই খালি ঘামাইতেছে আর ঘাম মুছতেছে।
বিজ্ঞানী জিগাইল কিরে তুই মরস নাই ? বিলাই চিল্লাইয়া কইলঃ শালা, কাচা মুরগির লগে করা যে কি কষ্ট সেইটা তুই কি কইরা বুঝবি ?

 33
একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা বেগম সাহেবার
 খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।
 সে বেগম সাহেবা কে এটা কী তা জানতে চাইল।
বেগম : কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব
 করে না?
… কাজের মহিলা : করে। কিন্তু তার ওইটার
চামড়া তো কহনো খুইল্লা পড়ে না।

 34
ইংল্যান্ড দলের বিখ্যাত উইকেটরক্ষক ফ্রেড প্রাইস সেদিন দুর্দান্ত খেলছিলেন। সাত সাতটি ক্যাচ লুফে নিয়ে তিনি পুরো মাঠ কাঁপিয়ে দিলেন। খেলা শেষে যখন তিনি বিশ্রাম নিচ্ছিলেন, তখন এক ভদ্রমহিলা এলেন তাঁর কাছে। বললেন, আপনার উইকেটকিপিং দেখে আমি দারুণ উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম। আরেকটু হলে বোধহয় গ্যালারি থেকে পড়েই যেতাম। প্রাইস উত্তরে বললেন, পড়ে গেলেও ভয়ের কিছু ছিল না। আজ আমি যে ফর্মে আছি, আপনাকেও নিশ্চয়ই ক্যাচ ধরে ফেলতাম।

 35
 পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।
ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
 একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-
 “কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”
পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে…জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”

 36
 সর্দারজী তার বসকে এস এম এস করলোঃ “আমি অসুস্থ, আজকে অফিসে আসা হবে না।”
 বস এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “আমি অসুস্থ বোধ করলে আমার বউকে আদর করি। তুমিও এটা করে দেখতে পারো।”
ঘন্টা খানেক পর সর্দারজী আবার এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “অনেক ভালো বোধ করছি। আপনার বউ খুব ই চমতকার মেয়ে।”

 37
 কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।
 অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।
 ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।
 বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!
 প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।
 বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!
 এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।
 সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তারচিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!
ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!!

 38
 একটা প্রশ্ন- একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?
উত্তর - ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা মাস্টার কী (Master Key) ।

 39
গরু কিনে ভদ্রলোক বাড়ি ফিরেছেন
তার দুই সুপুত্র একজন ৪ বছর আরেক জন ৭ বছর
ছোট ভাই বলল-গরুর তো নুনু আছে!
বড় ভাই-কেন আমাদের ও তো আছে
এমন সময় একটা মেয়ে আসছে
তখন ছোট ভাই বলল-ভাইয়া ওই মেয়েটার নুনু কই?দেখা কেন যায় না!

 40
 BF: তার বান্দবিকে বলছে আচ্ছা বলতো ৬' ইঞ্চি একটা জিনিস যেটা দরলেই শরিরে অন্য রকম লাগে , আর আমি তোমাকে দিলে তুমি তা সাবধানে বিশেষ জায়গায় ঢুকিয়ে রাখ এবং আরও বেশী বেশি পরিমানে চাও। বলতো জিনিসটা কি?
 GF: যা দুষ্ট , কি বল এইসব,আমার লজ্জা লাগে...আমি বলতে পারবোনা... !!!
BF:আরে লজ্জার কি আছে !! তুমিকি মনে করছ ??...আমি তো...
/
/
/
/

/
/
/
/
/
/৫০০৳ টাকার নোটের কথা বলছি!!! তোমার দেখি চিন্তাই খারাপ....? ?

বড়দের ১০১ খান জোকস (২য় কিস্তি ১০ খান ১৮ +++ )

21
নার্স ডাক্তারকে বলছেঃ
নার্সঃ (চিন্তিত হয়ে) স্যার, যতবার নিচু হয়ে আমি পেসেন্টের পালস দেখতে যাচ্ছি ততবার উনার পালস বেড়ে যাচ্ছে। কি করি ?



… ▐












ডাক্তারঃ
“আপনার ব্লাউজের বোতামটা খোলা, ওইটা ভাল করে আটকে নিন আর মেলামাইন যুক্ত শিশু খাদ্য দূরে রাখলেই পালস ঠিক হয়ে যাবে !

 22
ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর চাচা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল।
‘চাচু চাচু , আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’
 চাচু : ‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’
 কয়েকদিন পর টুকুর চাচা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।
 ‘চাচু চাচু, আইজকা আরেকটু হইলেই চাচী মইরা গেসিল’
 চাচু : ‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর চাচা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।
‘চাচী আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল,
‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’।
পাশের বাড়ীর রহিম চাচায় যদি খালি চাচীর উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’

 23
একদিন এক জেনারেল,এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন। কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।
জেনারেল বল্লো জানকি আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে ৮০%পরিশ্রম আর ২০% আনন্দ।
তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন বাদবাকিদের।
জবাবে ক্যাপ্টেন বল্লো আমার কাছে সেক্স মানে ৬০% পরিশ্রম আর ৪০%আনন্দ।
এবার মেজরের পালা-
আসলে মেজর বল্লেন আমার মতে সেক্স হচ্ছে ৫০% পরিশ্রম আর ৫০% আনন্দ।
ঠিক সেই সময় এক বাটলার ঢুকে পরলে জেনারেল বল্লো এই বলতো তোর কাছে সেক্স মানে কি?
জবাবে বাটলার বললো স্যার আমার কাছে সেক্স মানে ১০০% ই আনন্দ এতে কোন পরিশ্রমই নাই।
এর জবাব শুনে সবাই রেগে গিয়ে বল্লো এটা তোকে প্রমান করতে হবে না পারলে তোকে পানিশমেন্ট দেওয়া হবে। তখন বাটলার জবাবে বলে এতো খুবি সহজ স্যার কারন সেক্সে যদি কোন পরিশ্রম থাকতো তাহলে তা আপনারা আমাকে দিয়েই করাতেন।

 24
এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল
ডাক্তারঃ" আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?"
মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!!
ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!!
মেয়েঃ" না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে

 25
একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল।
কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল
কেন? ব্যাথা করছে?

না !
 তাহলে?
বানান ভুল হইসে !!!

 26
এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে—
ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে।
ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল?
ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠা ৎ ফোন এল। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।
ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে?
ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল

 27
স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি : কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখোন তুমি কি করলা? (রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
 স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম..

 28
সিলেট থেকে এক লোক তার ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখতে চিটাগাং গেলেন। মেয়ে দেখে খুব পছন্দ করলেন।
মেয়ের মাকে বললেন,মেয়ে আমার খুব পছন্দ হইছে কিন্তু মেয়ে ফাক সাক (রান্না বান্না) করতে পারে কিনা?
মেয়ের মা বললো ফাক করতে তো জানে তবে সাক করতে জানে কিনা শিওর না, একটু বললে হয়তো সাকও করবে। lolzz

 29
টিচারঃ "তুমি দেরিতে এসেছ কেন???"
ছাত্রঃ " স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো"
টিচারঃ "তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??"
 ছাত্রঃ "আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মার হাতে ছিল
 30
ছেলেঃ তোমাকে দেখলেই আমারহার্ট বিট থেমে যাওয়ার উপক্রম হয় :-)
মেয়েঃ তাই ?
ছেলেঃ হ্যা
মেয়েঃ কেন ?
ছেলেঃ এই ভুতের মত চেহার উপর পেত্নীর মত মেকাআপ লাগাইলে ভয় পামু না ??

বড়দের ১০১ খান জোকস (২ম কিস্তি১০ খান ১৮ +++ )

11
আপনি কি বোর হচ্ছেন??
.
.
কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
...
... ....
.....
......
........
.........
...........
তাহলে চেইন খোলেন
...
.....
......
.......
হাত ভিতরে ঢুকান
....
......
.......
........
আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!!
....
.......
........
.........
কি ভাবসিলেন: D হে হে হে খাচ্চর কোথাকার

 12
বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে। স্ত্রী চরম আনন্দে জোরে জোরে চিত্‍কার করছে। এটা দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল। সে চেচিয়ে উঠলো “তোমরা কি করছ?”
অপরিচিত: গান শুনি
লোকদৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?
অপরিচিত: আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নাই। শুনবেন কেমনে?

13
দয়াল বাবাকে তার এক শিষ্য প্রশ্ন করল,
 শিষ্য : বাবা, হাসি নাকি অমূল্য হয়? বুঝায় বলেন….
দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..

 14
 ম্যাডামঃ “transparent”(স্বচ্ছ) শব্দ টার একটা উদাহরণ দাও।
ছাত্রঃ ম্যাডাম্, এর উদাহরণ হচ্ছে , আপনার শাড়ির ভিতর দিয়ে “bra” দেখা যাচ্ছে।
 ম্যাডাম রাগ হয়েঃ একটু তো লজ্জা শরম রাখো। :@ :@
ছাত্রঃ ম্যাডাম লজ্জা শরম আছে বলেই তো বলি নাই যে “bra” নিচের জিনিস টাও দেখা যাচ্ছে। :p :p :p

15
 এক লোকের একবার দুর্ঘটনায় বিচি কেটে পড়ে গেলো। তাই লোকটি গেলো ডাক্তারের কাছে, যদি আরেকটা বিচি লাগাতে পারে সেই আশায়।
 ডাক্তার সব শুনে বললেন, বিচি লাগিয়ে দিতে পারবো, তবে ২ লাখ টাকা লাগবে।
 লোকটি রাজি হয়ে গেলো।
এখন ডাক্তার অনেক খুঁজ লাগালেন, কিন্তু কোথাও বিচি খুঁজে পাওয়া গেলো না।
 ডাক্তার চিন্তায় পড়ে গেলেন।
 অ্যাসিস্ট্যান্টকে ডেকে বললেন সমস্যাটি ।
 শুনে অ্যাসিস্ট্যান্ট একটু হেসে বললেন, মানুষের বিচি পাওয়া কি এতই সোজা? এক কাজ করেন, কুকুরের বিচি লাগায় দেন। কে বুঝবে?
 ডাক্তার ভেবে দেখলেন, খুব ভালো আইডিয়া। তিনি ঐ লোককে অপারেশন করে কুকুরের বিচি লাগিয়ে দিলেন।
 এভাবে দিন ভালোই কাটছিল, কিন্তু হটাত একদিন সেই লোক আবার ডাক্তার খানায় এসে হাজির। এসে বললেন,
ডাক্তার সাহেব, বিচি লাগায় দিছেন ভালো কথা। ভালোই চলতেছে। কিন্তু আমার একটা সমস্যা হইছে। ঘরে বাথরুমে হিশু করতে ইচ্ছা করে না। রাস্তায় খাম্বা দেখলেই এক পা উঠায় দিয়ে হিশু করে দেই। কোনভাবেই নিজেকে থামাইতে পারি না। কি করুম কন !

 16
আবুল সাহেব ও তার স্ত্রীর sex এর secret code হলো ” পরোটা ভাজি”
প্রতিদিন সকালে খাবার টেবিলে আবুল সাহেব, তার স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের বাচ্চা একসাথে খেতে বসে।
আবুল সাহেব প্রতিদিন সকালে তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করে, ” কাল রাতে কয়টা পরোটা ভাজলাম?”
 তার স্ত্রী কখনো উত্তর দেয় ৩টা, কখনো ৪টা, কখনো ৫টা,৬টা,৭টা ।
একদিন সকালে তার স্ত্রী বলল ৫টা।
কিন্তু আবুল সাহেব বলল ৪টা।
তারা কিছুতেই এই বিষয়ে এঁকে অপরের সাথে একমত না।
 এই নিয়ে তাদের মধ্যে মহা তর্ক শুরু।
তাদের ১৭ বছরের একটা কাজের ছেলে ছিল। তখন ছেলেটি খাবার টেবিলে নাস্তা দিতে দিতে বলল,” কাল রাতে খালুরে দুধ দিতে আপনাদের রুমে ঢুকছিলাম,ঢুইকা দেখি তাওয়া ( fry-pan) গরম আছে,তাই আমিও একটা পরোটা ভাইজা ফেলসি।”

 17
এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে এভাবেঃ
“হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ ।তাই বাইসাইকেল কেনার দশহাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।”
ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’|
তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল।
এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে ।কি করে,কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে পড়লো প্রধান মন্ত্রির হাতে ।
তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না ।ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও ।
কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে ।এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়ে দিলো প্রধানমন্ত্রির মারফত ।তো প্রধান মন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ
হে ঈশ্বর,আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে ।আমি এর বিচার চাই ।…….

 18
 একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায় এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায় তার স্ত্রীকেসম্পূর্ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত অবস্থায় আবিস্কার করলো!
ভীতসন্ত্রস্থ হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”
 স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার হার্ট এটাক হয়েছে!”
তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকতে রুম থেকে বের হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে
বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”
 তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখলআসলেই তো তাই|
বেশ রাগ হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা
যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”

 19
 ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।
ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'
 কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
 পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'
 কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
 তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।
তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।

20
 এক পাগলাগারদে ডাক্তার আর পাগলের কথোপকথন :
 পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল………..
 এটা দেখে ডাক্তার বললঃ ওই তুই ঝুলিস কেন ?
 পাগলঃ আমি তো বাল্ব!
 ডাক্তারঃ তাইলে জলিস না কেন??
পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ, কারেন্ট পামু কই???

বড়দের ১০১ খান জোকস (১ম কিস্তি ১০ খান ১৮ +++ )

1
একবার ক্লাস এ পরীক্ষা চলছে ; যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন পুরো হল এ চক্কর দিচ্ছেন ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছেনা দেখা দেখি বা কথা বলার। ঠিক এই সময় এক ছাত্র শিক্ষক কে একটা চিরকুট ধরিয়ে দিলো সাথে সাথে শিক্ষক তার চেয়ার এ গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!! কি ছিল চিরকুট এ?? ...।
.
.
.
.
.
.
"স্যার আপনার প্যান্ট পিছন থেকে ফাটা" :p

 2
মানসিক ডাক্তারের কাছে গেছেন এক রোগী।
ডাক্তার: কী সমস্যা আপনার?
রোগী: আমার নিজেকে একটা মুরগি মনে হয়।
ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এ সমস্যা?
রোগী: যখন আমি ডিম ছিলাম, তখন থেকেই!

 3
BF: তার বান্দবিকে বলছে আচ্ছা বলতো ৬' ইঞ্চি একটা জিনিস যেটা দরলেই শরিরে অন্য রকম লাগে , আর আমি তোমাকে দিলে তুমি তা সাবধানে বিশেষ জায়গায় ঢুকিয়ে রাখ এবং আরও বেশী বেশি পরিমানে চাও। বলতো জিনিসটা কি?

GF: যা দুষ্ট , কি বল এইসব,আমার লজ্জা লাগে...আমি বলতে পারবোনা... !!!

BF:আরে লজ্জার কি আছে !! তুমিকি মনে করছ ??...আমি তো...
/
/
/
 /
/
/
/৫০০৳ টাকার নোটের কথা বলছি!!! তোমার দেখি চিন্তাই খারাপ....? ?

 4
বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

 5
ক্লাস এ এক নতুন মেয়ে এসেছে শিক্ষক প্রশ্ন করলো এইযে তোমার নাম কি?? মেয়ের উত্তরঃ পিঙ্কি।
শিক্ষকঃ আগে পিছে কিছু লাগাও না??
পিঙ্কিঃ হুম আগে veet ক্রিম আর পিছে সরিষার তেল !!! :p :p ;p

 6
বাসর ঘরে জামাই বৌ করার জন্য জামা কাপড় খুলেছে।
বৌ:আমার সবকিছু তোমার পছন্দ হইছে?
জামাই:সবকিছু ঠিক আছে তবে তোমার বুক দুইটা বেশী ঝুলে পরছে।
বৌ:মানে? EDEN College এ ৫টা বছর কি শুধু আমি পড়ছি? আমার বুক দুইটা পড়ে নাই??

7
 এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।
 ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
 মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।
 … ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।
ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!
সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল,
ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!!
মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।
ডাক্তার- মানে??!
মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!
ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !! ::p :p :p

 8
ছো‌‍ট জনি একদিন বাগানে মৌমাছি (Honey bee) উড়তে দেইখা মনের সুখে ধইরা ধইরা মারতেছিল । জনির বাপে দেইখা ওর কান মুচরা দিয়া কইলো “বান্দর পুলা, ১ মাস তোর Honey (মধু) খাওয়া বন্ধ। এরপর বাপ পোলা বাড়ি গিয়া দেখে জনির মা জুতা দিয়া বাইরায়া ধুমায়া তেলাপোকা ( Cock-roach) মারতাছে। জনি ৩২ দাঁত কেলায়া তার বাপরে কইল “আব্বা, আম্মারে গুড নিউজটা কি তুমি দিবা? নাকি আমারেই কইতে হইব

9
আনিস সাহেব একদিন হাটতে হাটতে দেখে একটি মেয়ে ব্রিজ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে।
আনিস সাহেব জিজ্ঞাস করলঃ আপনি কি আত্মহত্যা করতেছেন ???
মেয়েটাঃ হ্যাঁ...!!!
আনিস সাহেবঃ আপনি তো আত্মহত্যাই করতেছেন, তাই আমি কি আপনাকে একটা Kiss করতে পারি?
মেয়েটা রাজি হল, আনিস সাহেব Kiss করল।
Kiss করে জিজ্ঞাস করল আনিস সাহেবঃ আপনি কেন আত্মহত্যা করতেছেন ???








মেয়েটাঃ দেখুন, আমার কি দোষ, আমি ছেলে বলে কি মেয়েদের মতো কাপড় পড়ে একটু সাঁজতে পারি না, আজব, আমি মেয়েদের মতো কাপড় পড়তে চাই, কিন্তু আমার Family থেকে দেয় না, তাই এই জীবন আর রাখব না......!!!
কথাটা শুনে আনিস সাহেব নিজেই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করল......!!! :p

 10
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশরে অভিযোগ করতে:
স্যার, আমার ইজ্জ্বত লুইট্যা লইসে একবজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার ।
পুলিশ জিজ্ঞাসা করে: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার ?
মহিলা: ওই লোকের হাতে গ্লাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো । আর আমারমনে হ্য় ওইডা বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফুল আছিলো ।
পুলিশ: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফুল ?
 মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ !!!!!

Saturday, September 14, 2013

মায়ের কাছে প্রীতিলতার শেষ পত্র

মাগো,

তুমি আমায় ডাকছিলে? আমার যেন মনে হলো তুমি আমার শিয়রে বসে কেবলি আমার নাম ধরে ডাকছো, আর তোমার অশ্রু-জলে আমার বক্ষ ভেসে যাচ্ছে। মা, সত্যিই কি তুমি এত কাঁদছো? আমি তোমার ডাকে সাড়া দিতে পারলাম না—তুমি আমায় ডেকে ডেকে হয়্ররান হয়ে চলে গেলে।

স্বপ্নে একবার তোমায় দেখতে চেয়েছিলাম—তুমি তোমার আদরের মেয়ের আবদার রক্ষা করতে এসেছিলে! কিন্তু মা, আমি তোমার সঙ্গে একটি কথাও বললাম না। দুচোখ মেলে কেবল তোমার অশ্রুজলই দেখলাম। তোমার চোখের জল মোছাতে এতটুকু চেষ্টা করলাম না।

মা, আমায় তুমি ক্ষমা করো—তোমায় বড় ব্যথা দিয়ে গেলাম। তোমাকে এতটুকু ব্যথা দিতেও তো চিরদিন আমার বুকে বেজেছে। তোমাকে দুঃখ দেওয়া আমার ইচ্ছা নয়। আমি স্বদেশ-জননীর চোখের জল মোছাবার জন্য বুকের রক্ত দিতে এসেছি। তুমি আমায় আশীর্বাদ কর, নইলে আমার মনোবাঞ্ছা পুর্ণ হবে না।

একটিবার তোমায় দেখে যেতে পারলাম না! সেজন্য আমার হৃদয়কে ভুল বুঝোনা তুমি। তোমার কথা আমি এক মুহুর্তের জন্যও ভুলিনি মা। প্রতিনিয়তই তোমার আশির্বাদ প্রার্থনা করি।

আমার অভাব যে তোমাকে পাগল করে তুলেছে, তা আমি জানি। মাগো, আমি শুনেছি, তুমি ঘরের দরজায় বসে সবাইকে ডেকে ডেকে বলছো—“ওগো তোমরা আমার রাণীশূন্য রাজ্য দেখে যাও”।

তোমার সেই ছবি আমার চোখের ওপর দিনরাত ভাসছে। তোমার এই কথাগুলো আমার হৃদয়ের প্রতি তন্ত্রীতে তন্ত্রীতে কান্নার সুর তোলে।

মাগো, তুমি অমন করে কেঁদোনা! আমি যে সত্যের জন্য-স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিতে এসেছি, তুমি কি তাতে আনন্দ পাও না?

কি করবে মা? দেশ যে পরাধীন! দেশবাসী যে বিদেশীর অত্যাচারে জর্জরিত! দেশমাতৃকা যে শৃঙ্খলভারে অবনতা, লাঞ্ছিতা, অবমানিতা!

তুমি কি সবই নীরবে সহ্য করবে মা? একটি সন্তানকেও কি তুমি মুক্তির জন্য উৎসর্গ করতে পারবে না? তুমি কি কেবলই কাঁদবে?

আর কেঁদোনা মা। যাবার আগে আর একবার তুমি আমায় স্বপ্নে দেখা দিও। আমি তোমার কাছে জানু পেতে ক্ষমা চাইবো।

আমি যে তোমায় বড় ব্যথা দিয়ে এসেছি মা। ইচ্ছা করে ছুটে গিয়ে তোমার কাছে ক্ষমা চেয়ে আসি। তুমি আদর করে আমাকে বুকে টেনে নিতে চাইছো, আমি তোমার হাত ছিনিয়ে চলে এসেছি। খাবারের থালা নিয়ে আমায় কত সাধাসাধিই না করেছো—আমি পিছন ফিরে চলে গেছি।

না, আর পারছি না। ক্ষমা চাওয়া ভিন্ন আর আমাত উপায় নেই। আমি তোমাকে দুদিন ধরে সমানে কাঁদিয়েছি। তোমার ক্রন্দন আমাকে এতটুকু টলাতে পারেনি।

কি আশ্চর্য মা! তোমার রাণী এত নিষ্ঠুর হতে পারলো কি করে? ক্ষমা করো মা; আমায় তুমি ক্ষমা করো!


(আত্মাহুতির আগের রাতে প্রীতিলতা মায়ের উদ্দেশে এই চিঠিটি লিখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুবরণের পর মাষ্টারদা এই পত্রটি প্রীতিলতার মায়ের হাতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।)

আপনাদের জন্য অংকের একটি বিশেষ ধাধা দিলাম, কেহ উত্তর পারেন কিনা চেষ্টা করে দেখতে পারেন....

“এক গোয়ালার ত্রিপদ গাভী, সপ্তঘাটে পিয়ে পানি, নববৃক্ষতলে বন্ধন করে, ষোল গোয়ালায় দোহন করে- বলতো ঐ গোয়ালার মোট কতটি গাভী?”

ধাঁধাঁ যে মিলাতে পারবে সে হবে রাজা

১।
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা,
নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
২।
শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
৩।
চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
৪।
পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ,
বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
৫।
বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
৬।
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
৭।
আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
৮।
কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
আর কত থাকে বাকী।
৯।
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
১০।
শুভ্রবাসান দেহ তার,
করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে।

সূর্য সেনের শেষ চিঠি

আমার শেষ বাণী-আদর্শ ও একতা। ফাঁসির রজ্জু আমার মাথার উপর ঝুলছে। মৃত্যু আমার দরজায় করাঘাত করছে। মন আমার অসীমের পানে ছুটে চলছে। এই ত’ সাধনার সময়। বন্ধুরূপে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার এই ত সময়। ফেলে আসা দিনগুলোকেও স্মরণ করার এই ত সময়।

কত মধুর তোমাদের সকলের স্মৃতি। তোমরা আমার ভাইবোনেরা, তোমাদের মধুর স্মৃতি বৈচিএ্যহীন আমার এই জীবনের একঘেঁয়েমিকে ভেঙ্গে দেয়। উৎসাহ দেয় আমাকে। এই সুন্দর পরম মুহুর্তে আমি তোমাদের জন্য দিয়ে গেলাম স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন। আমার জীবনের এক শুভ মুহুর্তে এই স্বপ্ন আমাকে অনুপ্রাণিত করছিল। জীবনভর উৎসাহ ভরে ও অক্লান্তভাবে পাগলের মত সেই স্বপ্নের পিছনে আমি ছুটেছি। জানিনা কোথায় আজ আমাকে থেমে যেতে হচ্ছে। লক্ষে পৌছানোর আগে মৃত্যুর হিমশীতল হাত আমার মত তোমাদের স্পর্শ করলে তোমরাও তোমাদের অনুগামীদের হাতে এই ভার তুলে দেবে, আজ যেমন আমি তোমাদের হাতে তুলে দিয়ে যাচ্ছি। আমার বন্ধু্রা- এগিয়ে চল। এগিয়ে চল- কখনো পিছিয়ে যেও না। পরাধীনতার অন্ধকার দূরে সরে যাচ্ছে। ঐ দেখা যাচ্ছে স্বাধীনতার নবারুন। কখনো হতাশ হয়ো না। সাফল্য আমাদের হবেই। ভগবান তোমাদের আশির্বাদ করুন।

১৯৩০ সালের ১৮ই এপ্রিল চট্টগ্রাম ইস্টার বিদ্রোহের কথা কোন দিনই ভুলে যেও না। জালালাবাদ, জুলধা, চন্দননগর ও ধলঘাটের সংগ্রামের কথা সব সময় মনে রেখো। ভারতের স্বাধীনতার বেদীমূলে যে সব দেশপ্রেমিক জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের নাম রক্তাক্ষরে অন্তরের অন্তরতম প্রদেশে লিখে রেখো।

আমাদের সংগঠনে বিভেদ না আসে- এই আমার একান্ত আবেদন। যারা কারাগারের ভিতরে ও বাইরে রয়েছে, তাদের সকলকে জানাই আমার আশির্বাদ। বিদায় নিলাম তোমাদের কাছ থেকে।

বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক

বন্দে মাতরম্‌।

হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কিছু প্রিয় উক্তি....

পাখি উড়ে গেলেও পলক
ফেলে যায় আর মানুষ
চলে গেলে ফেলে রেখে যায়
স্মৃতি ।

--------- হুমায়ূন আহমেদ

ঈশ্বর যদি কাউকে মারতে চান তাহলে কি তার কোন আয়োজন করার প্রয়োজন আছে ? তাহলে মরতে কিসের ভয় , একবারই তো মরতে হবে ।
----------- হুমায়ূন আহমেদ

চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে...ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক,একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে..
-------- হুমায়ূন আহমেদ

ভালবাসাবাসির ব্যাপারটা হাততালির মতো। দুটা হাত লাগে। এক হাতে তালি বাজে না। অর্থাৎ একজনের ভালবাসায় হয় না......

--------হুমায়ূন আহমেদ

হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে আসলে সে আর আগের মত থাকে না….. কেমন জানি অচেনা অজানা হয়ে যায় । সবই হয়তো ঠিক থাকে কিন্তু কি যেন নাই…… কি যেন নাই……
--------হুমায়ূন আহমেদ

আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই । কাজেই খুঁজে পাওয়ারও কেউ নেই । আমি মাঝে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলি , আবার খুঁজে পাই..
------হুমায়ূন আহমেদ

"যে স্বপ্ন দেখতে জানে ,সে তা পূর্ণও করতে পারে"
আমরা মনে হয় স্বপ্ন দেখাই ভুলে গেছি...আর যেটুকুই বা দেখি তা নিজেরাই বিশ্বাস করতে চাই না...তাই পূর্ণও করতে পারি না।
--------হুমায়ূন আহমেদ

নারীদেরকে সৃষ্টিকর্তা পূর্ণতা দিয়েই পাঠিয়েছেন । শুধু পূর্ণতাই না অতিরিক্ত দিয়ে দিয়েছেন। তাই তো আমরা ‘অপূর্ণ পুরুষ’ পূর্ণ হতে এই নারীদেরই প্রয়োজন হয়.
------হুমায়ূন আহমেদ

তুমি দশটি সত্য এর মাঝে একটি মিথ্যা মিশিয়ে দাও…সেই মিথ্যাটিও সত্য হয়ে যাবে…কিন্তু তুমি দশটি মিথ্যার মাঝে একটি সত্য মিশাও… সত্য সত্যই থেকে যাবে….সেটি আর মিথ্যা হবে না…সত্য আসলেই সুন্দর…
--------হুমায়ূন আহমেদ

নোংরা কথা শুনতে নিষিদ্ধ আনন্দ আছে, কথা যত নোংরা তত মজা।
-----------হুমায়ুন আহমেদ

যাদের জীবনে মজার অংশ কম …তারা অন্যের মজা দেখে আনন্দ পায় …দুধের স্বাদ ভাতের মাড়ে মেটানোর মত.
------------হুমায়ুন আহমেদ

এবং হুমায়ুন আহমেদ

১)মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না,এর চেয়ে ভয়াবহ বোধ হয় আর কিছুই নেই।শেষ বিদা্য় নেয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার।নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যা্য় না,যাওয়া উচিত নয়।এটা হৃদ্য়হীন ব্যাপার।(দেবী।পৃ:৪৮)

২)মৃত্যু টের পাওয়া যায়।তার পদশব্দ ক্ষীন কিন্তু অত্যন্ত তীক্ষ্ণ।(তোমাকে।পৃ:৬৩)

৩)বেঁচে থাকার মতো আনন্দের আর কিছু নেই।(আগুনের পরশমনি।পৃ:৯৭)

৪)অসম্ভব ক্ষমতাবান লোকেরা প্রা্য় সময়ই নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যায়।(আকাশ জোড়া মেঘ। পৃ:২৭)

৫)আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না।(মেঘ বলেছে যাব যাব।পৃ:১৫৮)

৬)মৃত মানুষদের জন্য আমরা অপেক্ষা করি না।আমাদের সমস্ত অপেক্ষা জীবিতদের জন্য।(অপেক্ষা।পৃ:১৪৬)

৭)যে বাড়িতে মানুষ মারা যায় সে বাড়িতে মৃত্যুর আট থেকে নয় ঘন্টা পর একটা শান্তি শন্তি ভাব চলে আসে।আত্মীয় স্বজনরা কান্নাকাটি করে চোখের পানির স্টক ফুরিয়ে ফেলে।চেষ্টা করেও তখন কান্না আসে না।তবে বাড়ির সবার মধ্যে দুঃখী দুঃখী ভাব থাকে।সবাই সচেতন ভাবেই হোক বা অচেতন ভাবেই হোক দেখানোর চেষ্টা করে মৃত্যুতে সেই সব চেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছে।মূল দুঃখের চেয়ে অভিনয়ের দুঃখই প্রধান হয়ে দড়ায়।একমাত্র ব্যাতিক্রম সন্তানের মৃত্যুতে মায়ের দুঃখ।(হিমুর রুপালী রাত্রি।পৃ:১৮)

৮) বিবাহ এবং মৃত্যু-এই দুই বিশেষ দিনে লতা পাতা আত্মীয়দের দেখা যায়।সামাজিক মেলা মেশা হয়।আন্তরিক আলাপ হ্য়।(একজন হিমু কয়েকটি ঝি ঝি পোকা।পৃ:৮১)

৯)আসল রহস্য পদার্থ বিদ্যা বা অংকে না-আসল রহস্য মানুষের মনে।আকাশ যেমন অন্তহীন মানুষের মনও তাই।পৃথিবীর বেশির ভাগ অংকবিদ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে ভালোবাসতেন।আকাশের দিকে তাকালে জাগতিক সব কিছুই তুচ্ছ মনে হয়।We are so insignificant.আমাদের জন্ম মৃত্যু সবই অর্থহীন।(আমিই মিসির আলি।পৃ:৭৯)

১০)মৃত্যু হচ্ছে একটা শ্বাশত ব্যাপার।একে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।আমরা যে বে্ঁচে আছি এটাই একটা মিরাকল।(কবি।পৃ:১৯১)

১১)মানব জীবন অল্প দিনের।এই অল্প দিনেই যা দেখার দেখে নিতে হবে।মৃত্যুর পর দেখার কিছু নেই।দোযখে যে যাবে-সে আর দেখবে কি-তার জীবন যাবে আগুন দেখতে দেখতে।আর বেহেশতেও দেখার কিছু নাই।বেহেশতের সবই সুন্দর।যার সব সুন্দর তার সৌন্দর্য বোঝা যায় না।সুন্দর দেখতে হ্য় অসুন্দরের সংগে।(কালো যাদুকর।পৃ:৭৮)

১২)সব মৃত্যুই কষ্টের,সুখের মৃত্যু তো কিছু নেই।(কোথাও কেউ নেই।পৃ:৪০)

১৩)দুঃখ কষ্ট সংসারে থাকেই।দুঃখ কষ্ট নিয়েই বাঁচতে হয়।জন্ম নিলেই মৃত্যু লেখা হয়ে যায়।(কোথাও কেউ নেই।পৃ:৩৬)

১৪)শোকে দুঃখে মানুষের মাথা খারাপ হয়ে যায়।কবর দিয়ে দেয়ার পর নিকট আত্মীয় স্বজনরা সবসময় বলে-”ও মরে নাই”।(ছায়া সঙ্গী।পৃ:১৪)

১৫)ঘুম হচ্ছে দ্বিতীয় মৃত্যু।(পারাপার। পৃ:২২)

১৬)মানুষ হচ্ছে একমাত্র প্রানী,যে জানে একদিন তাকে মরতে হবে।কেননা অন্য কোন প্রানী মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেয় না,মানুষ নেয়।(একা একা।পৃ:১০)

১৭)মৃত্যু ভয় বুদ্ধিমত্তার লক্ষন।শুধু মাত্র নির্বোধদেরই মৃত্যু ভয় থাকে না।(নি।পৃ:২৫)

১৮)মৃত্যুতে খুব বেশি দুঃখিত হবার কিছু নেই।প্রতিটি জীবিত প্রানীকেই একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর মরতে হবে।তবে এ মৃত্যু মানে পুরোপুরি ধ্বংস নয়।মানুষের শরীরে অযুত,কোটি,নিযুত ফান্ডামেন্টাল পার্টিকেলস যেমন-ইলেকট্রন,প্রোটন,নিউট্রন-এদের কোন বিনাশ নেই।এরা থেকেই যাবে।ছড়িয়ে পড়বে সারা পৃথিবীতে।কাজেই মানুষের মৃত্যুতে খুব বেশি কষ্ট পাবার কিছু নেই।(নি।পৃ:১০)

১৯)অন্য ভুবনের দিকে যাত্রার আগে আগে সবাই প্রিয়জনদের দেখতে চায়।(আমার আপন আধার।পৃ:৭১)

২০)যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার উপর কোন রাগ কোন ঘেন্না থাকা উচিত নয়।(নবনী।পৃ:১০৯)

কবি লেখকদের বিখ্যাত বানী

১। "প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"
----- অন্নদামঙ্গল কাব্য(ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর)

২. "মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়..."
--------রক্তাক্ত প্রান্তর,মুনির চৌধুরী

৩. ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’---------- মুকুন্দরাম।

৪. সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।'
----------------শেখ ফজলল করিম।

৫. "আমারে নিবা মাঝি লগে???..." পদ্মা নদীর মাঝি"
-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

৬. ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’
------(সদ্ভাব শতক)- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

৭. ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- মদনমোহন তর্কালঙ্কার

৮. ‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’-------- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৯. ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’--- রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।

১০. মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব চেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ। তারা আপনার আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে। তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে,...ভাবনায়,...অযোগ্য লোকের হাতে...খাচ্ছে মার, আর মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ।
........যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১১. ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”
-- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

১১. ‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।’--- কাজী নজরুলর ইসলাম

১২.‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর।----- শেখ ফজলল করিম

১৩. ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’---- নির্মলেন্দু গুন।

১৪. ‘আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’
----- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।

১৫. ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’---- শামসুর রাহমান।

১৬. ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’---- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৭. ‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’---- কাজী নজরুলর ইসলাম

১৮. ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’------ জীবনানন্দ দাশ

১৯. ‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’
------ যতীন্দ্রমোহন বাগচী

২০. ‘ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’
---- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

২১. ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’----- ভারতচন্দ্র

২২. ‘‘প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।”------শেখ ফজলল করিম

২৩. ‘‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”
--- সুফিয়া কামাল

২৪. “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে”- সুকান্ত ভট্টাচার্য।”------- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

২৫. ‘‘আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” ------ রজনীকান্ত সেন

২৬. ‘‘সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২৭. ‘‘মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক’রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।”------হেমচন্দ্র​ বন্দ্যোপাধ্যায়

২৮. ‘‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”------কামিনী রায়।

২৯. “মুক্ত করো ভয়/ আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়।/ সংকোচের বিহ্বলতা নিজের অপমান/সংকোচের কল্পনাতে হয়ো না ম্রিয়মাণ/দুর্বলেরে রক্ষা করো দুর্জনেরে হানো/নিজেরে দীন নিঃসহায় যেন কভু না জানো।”-------রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৩০. ‘‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।”----- জীবনানন্দ দাশ।

৩১. ‘‘হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে”----- জীবনানন্দ দাশ।

৩২. ‘‘সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”---- জীবনানন্দ দাশ।

৩৩. ‘‘আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”------ জীবনানন্দ দাশ।

৩৪.‘শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”----- জীবনানন্দ দাশ।

৩৫. ‘‘সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”----- জীবনানন্দ দাশ।

৩৬. ‘‘হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”----- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৩৭. ‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।’ ------সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৩৮. ‘হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,”--- - সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৩৯. ‘হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো’ -----সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৪০. ‘‘কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি” -------সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৪১. ‘‘আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,”------ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৪২. ‘‘আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে’ – ----কাজী নজরুল ইসলাম

৪৩. ‘মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী’----- সমর সেন।

৪৪. ‘‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি” ----আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।

৪৫. ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’------ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৪৬.‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”----- হেলাল হাফিজ।

৪৭. ‘জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন’------ শহীদ কাদরী।

৪৮. ‘‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”------- দাউদ হায়দার।

৪৯.‘মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা।’

------অতুল প্রসাদ সেন।

৫০.‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো’ -----আলাউদ্দিন আল আজাদ।

৫১.‘‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”------- রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।

৫২.‘‘বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ স্নেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?”------ মধুসূদন দত্ত।

৫৩. ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”------ জসীম উদ্দিন।

৫৪.‘‘যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”------- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

৫৫.‘‘আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান।”------ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।

৫৬. ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর”------- শামসুর রাহমান।

৫৭.‘‘জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই।” হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে। ---------সিকান্দার আবু জাফর।

৫৮. ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”-------- জসীম উদ্দিন।

৫৯. ‘তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী’ -------আশরাফ ছিদ্দিকী।

৬০. ‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।’----- চন্ডিদাস।

৬১. ‘রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’ --------চন্ডিদাস।

৬২. ‘‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”
----- সৈয়দ এমদাদ আলী।

৬৩. ‘‘হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন” মধুসূদন দত্ত।

৬৪.“মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬৫.“এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?”– নির্মলেন্দু গুণ

৬৬. হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, – জীবনান্দ দাশ

৬৭. “বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসে” – রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ্

৬৮. "ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহে যাও,
ভিতরে বিষের থলি/ মুখ বুঝে মুক্তা ফলাও।" ---- আবুল হাসান

৬৯."এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে, জানিনা সে এইখানে শুয়ে আছে কিনা"- জীবনানন্দ দাস

৭০. "পৃথিবীর সবকটা সাদা কবুতর/ ইহুদী মেয়েরা রেঁধে পাঠিয়েছে/
মার্কিন জাহাজে"---- আল মাহমুদ

৭১."তুমি যাবে ভাই? যাবে মোর সাথে,/ আমাদের ছোট গাঁয় ?
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়/ উদাসী বনের বায় ?" ---- জসীমউদ্দীন

৭২. অপদার্থ মানুষকে অনুকরণ করে নিজের মনুষ্যত্বকে হীন কর না, শুধু অর্থ ও সম্পদের সামনে তোমার মাথা যেন নত না হয়।---মোহাম্মদ লুতফর রহমান

৭৩. সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ------প্রমথ চৌধুরী

৭৪.সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত------প্রমথ চৌধুরী

৭৫. শিক্ষার 'স্ট্যান্ডার্ড' মানে জ্ঞানের 'স্ট্যান্ডার্ড', মিডিয়ামের 'স্ট্যান্ডার্ড' নয়।------আবুল মনসুর আহমদ

৭৬.বিদেশি ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর, আগে নয়।------আবুল মনসুর আহমদ

৭৮. ‘‘এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় /দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়-/ লোক ভয়, রাজভয়, মৃত্যু ভয় আর/দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভার।”-------রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৭৯. রাজনীতিবিদদের কামড়াকামড়ির দায় রাজনীতির নয়,বরং বুর্জোয়া কাঠামোর নড়বড়ে গঠনই রাষ্ট্রের বারোটা বাজিয়ে দেয় । (সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু)---আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

৮০. “বিপ্লব, অবিশ্যি, শান্ত ভাবেও হতে পারে- অনেকখানি সময় লাগিয়ে ছোট-মাঝারি কিস্তিতে; বহু শত বৎসর পরে যোগফলে মহাবিপ্লবের চেহারাটা অনুমান করা যাবে। বড় বিপ্লব দিয়েই শুরু হতে পারে- ততটা শান্ত ভাবে নয়- বেশি মানবীয় শক্তি খরচ করে নয়। যে সভ্যতা দর্শনের আঁধার-খননে আবছা হয়ে ছিল এতকাল, তাকে যুক্তির পথে চালিয়ে নিয়ে ক্রমেই আলোকিত করে তুলবার জন্যে- পৃথিবীর সকলেরই নিঃশ্রেয়সের জন্যে এই বিপ্লব। অনেকেই এই রকম কথা বলছে। কিন্তু বিপ্লব আসেনি এখনও।----- জীবনানন্দ দাশ।

৮১. "বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন"- সুকান্ত ভট্টাচার্য

৮২.সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি/সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে।/যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে
আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধন যে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। ......ঘরে বাইরে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৮৩. "মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে,
এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই।
-----মাধবী ফুল গাছ সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৪."তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে,
মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে,
উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।"
------কাজী নজরুল ইসলাম
৮৫.'বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।' ---লালন
৮৬.যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।
---------------------রবীন্দ্রন​াথ ঠাকুর
৮৭.বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।
-------------------কাজী নজরুল ইসলাম
৮৮. ......যেন হাঁক দিয়ে আসে
অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে
পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি......
অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে
কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি।
-------------------রবীন্দ্রনাথ​ ঠাকুর
৮৯।"এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা"
...............কাজী নজরুল ইসলাম
৯০।'কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি'
-------------------রবীন্দ্রনাথ​ ঠাকুর
৯১। "প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।"
-------------------রবীন্দ্রনাথ​ ঠাকুর
৯২। 'কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’
---মাহবুব উল আলম চৌধুরী
৯৩। এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা,------------চর্যাপদ

৯৪। বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।----------------------​মদনমোহন তর্কালঙ্কার

৯৫। যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে।
-------------------রবীন্দ্রনাথ​ ঠাকুর

৯৬।যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুর্বুদ্ধি)।

৯৭।সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমস্যাপূরণ)।

৯৮।হঠাৎ একদিন পূর্নিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

৯৯।নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রানীও বটে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

১০০।মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন হঠাৎ আত্নবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মধ্যবর্তিনী)।

১০১।সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(সম্পাদক)।

১০২।যে ছেলে চাবামাত্রই পায়, চাবার পুর্বেই যার অভাব মোচন হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা। ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ কোনকালে সুখী হতে পারেনা।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৩।সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চায়-বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৪।বিধাতা আমাদের বুদ্ধি দেননি কিন্তু স্ত্রী দিয়েছেন, আর তোমাদের বুদ্ধি দিয়েছেন; তেমনি সঙ্গে সঙ্গে নির্বোধ স্বামীগুলোকেও তোমাদের হাতে সমর্পন করেছেন।- আমাদেরই জিত।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (কর্মফল)।

১০৫।বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।

১০৬।লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর(শেষের কবিতা)।

১০৭।পূর্ন প্রাণে যাবার যাহা
রিক্ত হাতে চাসনে তারে,
সিক্ত চোখে যাসনে দ্বারে।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।

১০৮।সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা- তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (চোখের বালি)।

১০৯।সাধারনত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লন্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে-যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মনিহারা)।

১১০। যারে তুমি নিচে ফেল সে তোমাকে বাঁধিবে যে নিচে।
পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১১১।মনেরে আজ কহযে,
ভালমন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বোঝাপড়া-কবিতা)।

১১২।আশাকে ত্যাগ করলেও সে প্রগলভতা নারীর মত বারবার ফিরে আসে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১১৩।দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল
বক্ষের দরজায় বন্ধুর রথ সেই থামল।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১১৪।"কত বড়ো আমি' কহে নকল হীরাটি।
তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি॥ " - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Friday, September 13, 2013

How To Impress A Girl 10 Rules

Rule #1: Be confident, but not obnoxious. Women like confident men, but they don't usually appreciate men who gloat over money, looks, prowess, or material objects. If you have it, they can see it.

Rule #2: Have a sense of humor. Most women love men who can make them laugh; life is too short to be serious all the time.

Rule #3: Keep it clean. We are talking about hygiene here. While there are women who appreciate the grungy greasy look, most women like men who smell good and look clean. Don't overdo it on the cologne, though.

Rule #4: Ask questions, but not too many. It is important to establish respectful boundaries. You can ask them how they are feeling, or how their day went; steer clear of personal questions unless it is applicable to the situation.

Rule #5: Talk about your family, unless family is a touchy subject with you. If you have sisters, brothers, and your parents are still married, work them into the conversation. Knowing that you come from a stable family can be very impressive to some women. It makes them feel safe.

Rule #6: Do not speak badly of your ex-girlfriends. This tells more about you than it does about them. Few women find this attractive.

Rule #7: Keep your eyes on the face. Men who look at women like eye candy rarely impress girls.

Rule #8: Show interest in what she is saying, even if it is boring; never interrupt. One of the best ways to impress girls is to make them feel important. Paying attention to them usually does the trick.

Rule #9: Do not be overly emotional. It is important to be sensitive, but sensitive is not the same as emotional. Being caring and compassionate conveys an attractive sensitivity; crying at a girl movie on a first date does not impress girls.

Rule #10: Call the next day, not three days later. It does not impress girls to wonder if you are thinking about them; they want to know if you are thinking about them. Make a call just to say hello. Though it is usually best to keep it short and sweet, try to make the conversation natural. If she seems to want to talk longer, this is okay.

10 Ways to Instantly Build Self Confidence

1. Dress Sharp:
Although clothes don’t make the man, they certainly affect the way he feels about himself. No one is more conscious of your physical appearance than you are. When you don’t look good, it changes the way you carry yourself and interact with other people. Use this to your advantage by taking care of your personal appearance. In most cases, significant improvements can be made by bathing and shaving frequently, wearing clean clothes, and being cognizant of the latest styles.
This doesn’t mean you need to spend a lot on clothes. One great rule to follow is “spend twice as much, buy half as much”. Rather than buying a bunch of cheap clothes, buy half as many select, high quality items. In long run this decreases spending because expensive clothes wear out less easily and stay in style longer than cheap clothes. Buying less also helps reduce the clutter in your closet.

2. Walk Faster:
One of the easiest ways to tell how a person feels about herself is to examine her walk. Is it slow? tired? painful? Or is it energetic and purposeful? People with confidence walk quickly. They have places to go, people to see, and important work to do. Even if you aren’t in a hurry, you can increase your self confidence by putting some pep in your step. Walking 25% faster will make to you look and feel more important.

3. Good Posture:
Similarly, the way a person carries herself tells a story. People with slumped shoulders and lethargic movements display a lack of self confidence. They aren’t enthusiastic about what they’re doing and they don’t consider themselves important. By practicing good posture, you’ll automatically feel more confident. Stand up straight, keep your head up, and make eye contact. You’ll make a positive impression on others and instantly feel more alert and empowered.

4. Personal Commercial:
One of the best ways to build confidence is listening to a motivational speech. Unfortunately, opportunities to listen to a great speaker are few and far between. You can fill this need by creating a personal commercial. Write a 30-60 second speech that highlights your strengths and goals. Then recite it in front of the mirror aloud (or inside your head if you prefer) whenever you need a confidence boost.

5. Gratitude:
When you focus too much on what you want, the mind creates reasons why you can’t have it. This leads you to dwell on your weaknesses. The best way to avoid this is consciously focusing on gratitude. Set aside time each day to mentally list everything you have to be grateful for. Recall your past successes, unique skills, loving relationships, and positive momentum. You’ll be amazed how much you have going for you and motivated to take that next step towards success.

6. Compliment other people:
When we think negatively about ourselves, we often project that feeling on to others in the form of insults and gossip. To break this cycle of negativity, get in the habit of praising other people. Refuse to engage in backstabbing gossip and make an effort to compliment those around you. In the process, you’ll become well liked and build self confidence. By looking for the best in others, you indirectly bring out the best in yourself.

7. Sit in the front row:
In schools, offices, and public assemblies around the world, people constantly strive to sit at the back of the room. Most people prefer the back because they’re afraid of being noticed. This reflects a lack of self confidence. By deciding to sit in the front row, you can get over this irrational fear and build your self confidence. You’ll also be more visible to the important people talking from the front of the room.

8. Speak up:
During group discussions many people never speak up because they’re afraid that people will judge them for saying something stupid. This fear isn’t really justified. Generally, people are much more accepting than we imagine. In fact most people are dealing with the exact same fears. By making an effort to speak up at least once in every group discussion, you’ll become a better public speaker, more confident in your own thoughts, and recognized as a leader by your peers.

9. Work out:
Along the same lines as personal appearance, physical fitness has a huge effect on self confidence. If you’re out of shape, you’ll feel insecure, unattractive, and less energetic. By working out, you improve your physcial appearance, energize yourself, and accomplish something positive. Having the discipline to work out not only makes you feel better, it creates positive momentum that you can build on the rest of the day.

10. Focus on contribution:
Too often we get caught up in our own desires. We focus too much on ourselves and not enough on the needs of other people. If you stop thinking about yourself and concentrate on the contribution you’re making to the rest of the world, you won’t worry as much about you own flaws. This will increase self confidence and allow you to contribute with maximum efficiency. The more you contribute to the world the more you’ll be rewarded with personal success and recognition.

মন ভালো রাখার সহজ উপায়

বিজ্ঞানীরা বলেন, আমাদের বেশির ভাগ মনের আবেগ আসে মাথা থেকে। ফলে কাব্যজগতে বুকের অবস্থান দুর্বল হয়ে গেছে। আগে ভাবা হতো, বুকের মাঝে হ্নদয় ওরফে হার্ট, এ হার্ট ওরফে হৃদয় হতে আসে সব আবেগ। ফলে কারো প্রেম ভেঙে গেলে আমরা বলি বুক ভেঙে খান খান। তার সঙ্গে হ্নদয়খানও। তবে বুকের ব্যথা (প্রেমঘটিত নয়) মোটেও হেলাফেলার জিনিস নয়। সেখান থেকেই হয় হার্ট অ্যাটাক। যার মধ্য দিয়ে মানুষ তার জীবন হারিয়ে ফেলে। প্রেমিকদের কাছে হ্নদয়ের ব্যথা অনেক কাব্যিক কিন্তু বাস্তবে তা ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক। হ্নদয় ভেঙে গেলে মন ভেঙে যায়, তার বেচে কি লাভ। কিন্তু ডাক্তাররা এ রোমান্টিকতার ঘোর বিরোধী। বিশেষ করে হার্টের ডাক্তাররা। কারণ তাদের মতে, হ্নদয় যদি আক্রান্ত হয় মানে হার্ট অ্যাটাক হলে মানুষের বেচে থাকার সম্ভাবনা কঠিন এবং তাকে অনেক নিয়ম মেনে চলতে হয়। এ কারণে হার্টের ডাক্তাররা বলেন, কেউ যদি মনে কষ্ট পুষে রাখে এবং চিন্তায় পড়ে যান তাহলে তার হার্টের সমস্যা হতে পারে। এর জন্য অবশ্য উদ্বিগ্ন আর অহেতুক টেনশন দূর করার চিকিৎসা করা জরুরি। মানে মনকে ভালো রাখতে হবে আর কি।

অনেকের মতে, হ্নদরোগে কোলেস্টেরল কমাতে হবে এবং আরো ব্যায়াম করতে হবে। ফলে কিছু সমস্যার সমাধান হয় বটে কিন্তু এতে হার্টের ব্যথার পুরো চিত্রটি মেলে না। বেশি বেশি চিন্তার কারণেও হার্টের সমস্যা তৈরি হওয়া শুরু হতে থাকে। কাজেই হার্টের জন্য অন্তত চিন্তামুক্ত থাকার শুরু করুন। এর জন্য যোগব্যায়াম এবং রিলাক্সেশন শুরু করুন। এতে মন বলে বিজ্ঞানীদের কাছে যে জিনিসের অস্তিত্ব নেই তা ভালো থাকবে।
যদি আমরা সবাই জানি চিন্তাকে দূরে রাখতে বললেই চিন্তা চলে যায় না। চিন্তা আসে কোথা থেকে।

আমাদের চারপাশের নানা কর্মকা- এবং ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চিন্তার উদ্ভব হয়। চিন্তা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে নষ্ট করে। একদিকে চিন্তা থেকে মেন্টাল ডিসঅর্ডার বা মানসিক জটিলতা তৈরি হয় অন্যদিকে এর মধ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে বুকের ব্যথা। আমাদের দেশে হার্ট অ্যাটাকে মারা যাওয়া রোগীর সংখ্যা কম নয়। এদের বেশির ভাগই চিন্তাযুক্ত জীবন কাটায়।

চিন্তা থেকে যে ভয় তৈরি হয় তা মোটেও ভালো কিছু নয়। বিজ্ঞানীর চিন্তার মাধ্যমে উদ্বিগ্নতা তৈরি হওয়াকে অ্যাংজাইটি অ্যাটাক বলে মনে করেন।
এ ধরনের অ্যাংজাইটি অ্যাটাকের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কয়েকটি টিপস। তবে পাঠক এসব টিপসের মানে এই নয় যে এগুলো প্র্যাকটিস করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের উদ্বিগ্ন হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। এগুলো যদি কেউ প্রতিদিন চর্চা করে তাহলে অহেতুক উদ্বিগ্ন হওয়ার পরিমাণ কমে যাবে আশা করি ।

গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম মানুষের চাপ যাকে ইংরেজিতে আমরা বলি স্ট্রেস সেটা কমাতে সাহায্য করে। তবে চিন্তা যেমন বেশি করা ভালো নয় ব্যায়ামও তেমনি বেশি করা ভালো নয়। বেশি ব্যায়াম মনের চাপ কমালেও শরীরের ওপর আবার চাপ তৈরি করতে পারে। ব্যায়াম করতে হবে এবং তা প্রতিদিন করতে হবে। সকালে ব্যায়াম করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। কারণ তা মনকে সারাদিন সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

চা, কফি বা চকোলেট অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু এ জাতীয় দ্রব্য মানুষের স্নায়ুকে উত্তেজিত করে। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ এসব জিনিস ছাড়া চলতেও পারে না। যেহেতু এগুলো মানুষ গ্রহণ করে তাই যতোটা কম গ্রহণ করা যায় ততোই উদ্বিগ্ন নিরসনে কার্যকর। চিনি হচ্ছে রিফাইন বা প্রক্রিয়াজাত কার্বহাইড্রেট। এ ধরনের খাবার শরীরে সরাসরি বেশি গেলে তা উদ্বিগ্নতা বাড়াতে পারে।

বেশি পরিমাণ ভিটামিন জাতীয় খাবার শরীরের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি চাপ কমায় এবং ভিটামিন বি নার্ভকে স্বাস্থ্যবান রাখে।
গবেষণায় দেখা গেছে, মাছের তেলে ওমেগা থ্রি আছে। অনেকের মতে, এটা অ্যান্টি-ডিপ্রেসনার বা মানসিক উদ্বিগ্নতার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।

অ্যাংজাইটি উদ্বিগ্নতার চেয়ে বড় কিছু নেই, যা আপনাকে ভীত এবং দুর্বল করে দেবে। উদ্বিগ্নতা তৈরি হলে সে সময় কোনো কাজের মধ্যে ডুবে যাওয়া আরো ভালো। বেশির ভাগ উদ্বিগ্নতা আসে নিজের কাজের মধ্যে যদি স্বচ্ছতা না আসে। কেউ যদি অপরাধ করে ফেলে তাহলে সে চিন্তিত হতে থাকে। তাহলে তার মনের মধ্যে অপরাধ বোধ এবং ভয় কাজ করতে থাকে। জর্জ ওয়াশিংটনের কথা মনে করুন। একবার তিনি একটি গাছ কেটে ফেলেছিলেন যেটি ছিল তার বাবার বাগানের প্রিয় গাছ। ওয়াশিংটন বাবার মারের ভয় না করে তাকে সত্য বলেছিলেন। এতে তার বাবা তাকে কোনো শাস্তি দেননি। কাজেই ঘটনা ঘটার পর ভয় না করে সত্যের মুখোমুখি হোন। আলোচনা করুন আপনার ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে যদি তা খুব গোপনীয় ব্যাপার হয় তবুও।

চিন্তা করা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। তবে দুশ্চিন্তা মানুষের শরীরের ও মনের ক্ষতির কারণ। দুশ্চিন্তা কমিয়ে আনতে থাকুন। আনন্দে থাকুন, ভালো থাকুন।

Thursday, September 12, 2013

Quotes About Friendship

1.“What is a friend? A single soul dwelling in two bodies.”
― Aristotle
2.“Friendship is born at that moment when one person says to another: "What! You too? I thought I was the only one.”
― C.S. Lewis
3.“Don't walk behind me; I may not lead. Don't walk in front of me; I may not follow. Just walk beside me and be my friend.”
― Albert Camus
4.“A friend is someone who knows all about you and still loves you.”
― Elbert Hubbard
5.“Good friends, good books, and a sleepy conscience: this is the ideal life.”
― Mark Twain
6.“There is nothing better than a friend, unless it is a friend with chocolate.”
― Linda Grayson
7.“A friend is one that knows you as you are, understands where you have been, accepts what you have become, and still, gently allows you to grow.”
― William Shakespeare
8.“Life is an awful, ugly place to not have a best friend.”
― Sarah Dessen,
9.“I would rather walk with a friend in the dark, than alone in the light.”
― Helen Keller
10.“Friendship is unnecessary, like philosophy, like art.... It has no survival value; rather it is one of those things which give value to survival.”
― C.S. Lewis
11.“Friendship is the hardest thing in the world to explain. It's not something you learn in school. But if you haven't learned the meaning of friendship, you really haven't learned anything.”
― Muhammad Ali

মজার মজার সব তথ্য

১. দিয়াশলাই এবং লাইটার আমরা সবাই চিনি। সবাই দেখেছি ব্যাবহার করেছি। দিয়াশলাই দেখতে অতি সাধারণ,
লাইটার এর তুলনায় অনেক আধুনিক মনে হয়। কি তাইনা? কিন্তু জানেন কি লাইটার দিয়াশলাইয়ের আগে আবিষ্কৃত হয়। আগে লাইটার আসছে এরপর দিয়াশলাই। :-O

২. Windmills বা বায়ুকল আপনারা কে কে দেখেছেন?

না দেখলেও নাম অবশ্যই শুনেছেন। আমাদের দেশের ফেনী জেলার সোনাগাজী তে আছে বায়ুকল। বায়ুকলে এর পাখাগুলো এন্টিক্লকে ঘুরে। অর্থাৎ ঘড়ির কাটার উল্টো দিকে ঘুরে। কিন্তু একমাত্র আয়ারল্যান্ডে এগুলো ঘড়ির কাটার দিকে ঘুরে। এখন কেন ঘুরে তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আপনাদের।

৩. পৃখিবীতে প্রথম যে এলার্মক্লকটি তৈরী করা হয় তা শুধুমাত্র সকাল ৪টায় এলার্ম দিতো। কি কেউ চান এই ঘড়িটি? ঘুম শেষ

৪. BMW গাড়ির কথা সবাই শুনেছি। যতটুকু জানি অনেক দামী গাড়ি। বিশ্বের সবচেয়ে দামী গাড়ি তৈরী করে এই কোম্পানী। কিন্তু জানেন কি এই কোম্পানিটি ছিল বিমানের ইঞ্জিন তৈরী করার জন্য। পরে এটি গাড়ি তৈরী করা শুরু করে এবং সাফল্যতো চোখের সামনেই।


৫. জানেন কি একটি সাধারণ কার(car) তৈরী করতে নাকি প্রায় ৩৯০৯০ গ্যালন পানি লাগে। :-O আমার নিজেরই বিশ্বাস হয়না এই কথা। কিন্তু নেটে এটার অনেক রেফারেন্স। একটি টায়ার তৈরী করতেই নাকি ৫১৮ গ্যালনের মত পানি লাগে। আপনাদের কি বিশ্বাস হয়? আমার হয় না।

খনার বচন

সকাল শোয় সকাল ওঠে
তার কড়ি না বৈদ্য লুটে

আলো হাওয়া বেঁধো না
রোগে ভোগে মরো না।

যে চাষা খায় পেট ভরে
গরুর পানে চায় না ফিরে
গরু না পায় ঘাস পানি
ফলন নাই তার হয়রানি

খনা ডেকে বলে যান
রোদে ধান ছায়ায় পান

গাছগাছালি ঘন সবে না
গাছ হবে তার ফল হবে না

হাত বিশ করি ফাঁক
আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ

বিশ হাত করি ফাঁক,
আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ।
গাছ গাছি ঘন রোবে না,
ফল তাতে ফলবে না।

যদি না হয় আগনে বৃষ্টি
তবে না হয় কাঁঠালের সৃষ্টি

যদি না হয় আগনে পানি,
কাঁঠাল হয় টানাটানি।

যত জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট
তত জ্বালে ভাত নষ্ট

যে না শোনে খনার বচন
সংসারে তার চির পচন৷

শোনরে বাপু চাষার পো
সুপারী বাগে মান্দার রো৷
মান্দার পাতা পচলে গোড়ায়
ফড়ফড়াইয়া ফল বাড়ায়৷

মঙ্গলে ঊষা বুধে পা
যথা ইচ্ছা তথা যা।

চাষী আর চষা মাটি
এ দু’য়ে হয় দেশ খাঁটি।

গাছে গাছে আগুন জ্বলে
বৃষ্টি হবে খনায় বলে।

জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা
শস্যের ভার সহে না ধরা।

আষাঢ় মাসে বান্ধে আইল
তবে খায় বহু শাইল।

আষাঢ়ে পনের শ্রাবণে পুরো
ধান লাগাও যত পারো।

তিন শাওনে পান
এক আশ্বিনে ধান।

পটল বুনলে ফাগুনে
ফলন বাড়ে দ্বিগুণে।

ফাগুনে আগুন, চৈতে মাট
বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি।

ভাদ্রের চারি, আশ্বিনের চারি
কলাই করি যত পারি।

লাঙ্গলে না খুঁড়লে মাটি,
মই না দিলে পরিপাটি
ফসল হয় না কান্নাকাটি।

সবলা গরু সুজন পুত
রাখতে পারে খেতের জুত।

গরু-জরু-ক্ষেত-পুতা
চাষীর বেটার মূল সুতা।

সবল গরু, গভীর চাষ
তাতে পুরে চাষার আশ।

শোন শোন চাষি ভাই
সার না দিলে ফসল নাই।

হালে নড়বড়, দুধে পানি
লক্ষ্মী বলে চাড়লাম আমি।

রোদে ধান, ছায়ায় পান।

আগে বাঁধবে আইল
তবে রুবে শাইল।

গাছ-গাছালি ঘন রোবে না
গাছ হবে তাতে ফল হবে না।

খরা ভুয়ে ঢালবি জল
সারাবছর পাবি ফল।

ষোল চাষে মূলা, তার অর্ধেক তুলা
তার অর্ধেক ধান, তার অর্ধেক পান,
খনার বচন, মিথ্যা হয় না কদাচন।

ডাঙ্গা নিড়ান বান্ধন আলি
তাতে দিও নানা শালি।

কাঁচা রোপা শুকায়
ভুঁইয়ে ধান ভুঁইয়ে লুটায়।

বার পুত, তের নাতি
তবে কর কুশার ক্ষেতি।

তাল বাড়ে ঝোঁপে
খেজুর বাড়ে কোপে।

গাজর, গন্ধি, সুরী
তিন বোধে দূরী।

খনা বলে শোনভাই
তুলায় তুলা অধিক পাই।

ঘন সরিষা পাতলা রাই
নেংগে নেংগে কার্পাস পাই।

বারো মাসে বারো ফল
না খেলে যায় রসাতল।

ফল খেয়ে জল খায়
জম বলে আয় আয়।

কলা-রুয়ে কেটো না পাত,
তাতে কাপড় তাতেই ভাত।

চাষে মুলা তার
অর্ধেক তুলা তার
অর্ধেক ধান
বিনা চাষে পান

বিপদে পড় নহে ভয়
অভিজ্ঞতায় হবে জয়

উত্তর দুয়ারি ঘরের রাজা
দক্ষিণ দুয়ারি তাহার প্রজা।
পূর্ব দুয়ারির খাজনা নাই
পশ্চিম দুয়ারির মুখে ছাই।।

কপালে নাই ঘি,
ঠকঠকালে হবে কি!

নিজের বেলায় আটিঁগাটি,
পরের বেলায় চিমটি কাটি।

পুকুরে তে পানি নাই, পাতা কেনো ভাসে
যার কথা মনে করি সেই কেনো হাসে ?

ভাত দেবার মুরোদ নাই,
কিল দেবার গোসাঁই।

নদীর জল ঘোলাও ভালো,
জাতের মেয়ে কালোও ভালো

খাঁদা নাকে আবার নথ!

থাক দুখ পিতে,(পিত্তে)
ঢালমু দুখ মাঘ মাসের শীতে।

কি কর শ্বশুর মিছে খেটে
ফাল্গুনে এঁটে পোত কেটে
বেড়ে যাবে ঝাড়কি ঝাড়
কলা বইতে ভাংগে ঘাড়।

ভাদরে করে কলা রোপন
স্ববংশে মরিল রাবণ।

গো নারিকেল নেড়ে রো
আমা টুকরা কাঁঠাল ভো।

সুপারীতে গোবর, বাশে মাটি
অফলা নারিকেল শিকর কাটি

খনা বলে শুনে যাও
নারিকেল মুলে চিটা দাও
গাছ হয় তাজা মোটা
তাড়াতাড়ি ধরে গোটা।

ডাক ছেড়ে বলে রাবণ
কলা রোবে আষাঢ় শ্রাবণ।

পূর্ব আষাঢ়ে দক্ষিণা বয়
সেই বৎসর বন্যা হয়।

মংগলে উষা বুধে পা
যথা ইচ্ছা তথা যা।

পুত্র ভাগ্যে যশ
কন্যা ভাগ্যে লক্ষী

উঠান ভরা লাউ শসা
ঘরে তার লক্ষীর দশা

বামুন বাদল বান
দক্ষিণা পেলেই যান।

বেঙ ডাকে ঘন ঘন
শীঘ্র হবে বৃষ্টি জান।

আউশ ধানের চাষ
লাগে তিন মাস।

যদি বর্ষে গাল্গুনে
চিনা কাউন দ্বিগুনে।

যদি হয় চৈতে বৃষ্টি
তবে হবে ধানের সৃষ্টি।

চালায় চালায় কুমুড় পাতা
লক্ষ্মী বলেন আছি তথা।

আখ আদা রুই
এই তিন চৈতে রুই।

চৈত্রে দিয়া মাটি
বৈশাখে কর পরিপাটি।

দাতার নারিকেল, বখিলের বাঁশ
কমে না বাড়ে বারো মাস।

সোমে ও বুধে না দিও হাত
ধার করিয়া খাইও ভাত।

জৈষ্ঠতে তারা ফুটে
তবে জানবে বর্ষা বটে।

বাঁশের ধারে হলুদ দিলে
খনা বলে দ্বিগুণ বাড়ে।

গাই পালে মেয়ে
দুধ পড়ে বেয়ে।

শুনরে বাপু চাষার বেটা
মাটির মধ্যে বেলে যেটা
তাতে যদি বুনিস পটল
তাতে তোর আশার সফল।

মাঘ মাসে বর্ষে দেবা
রাজ্য ছেড়ে প্রজার সেবা।

চৈতের কুয়া আমের ক্ষয়
তাল তেঁতুলের কিবা হয়।

আমে ধান
তেঁতুলে বান।

হইবো পুতে ডাকবো বাপ
তয় পুরবো মনর থাপ।

পারেনা ল ফালাইতে
উইঠা থাকে বিয়ান রাইতে।

যদি বর্ষে মাঘের শেষ
ধন্যি রাজা পুণ্যি দেশ

সূর্যের চেয়ে বালি গরম!!
নদীর চেয়ে প্যাক ঠান্ডা!!

সমানে সমানে দোস্তি
সমানে সমানে কুস্তি।

হোলা গোশশা অইলে বাশশা,
মাইয়া গোশশা অইলে বেইশশা

মেয়ে নষ্ট ঘাটে,
ছেলে নষ্ট হাটে।

আল্লায় দিয়া ধন দেখে মন,
কাইড়া নিতে কতক্ষণ।

যদি থাকে বন্ধুরে মন
গাং সাঁতরাইতে কতক্ষণ।

কাল ধানের ধলা পিঠা,
মা’র চেয়ে মাসি মিঠা।

পরের বাড়ির পিঠা
খাইতে বড় ই মিঠা।

ঘরের কোনে মরিচ গাছ
লাল মরিচ ধরে,
তোমার কথা মনে হলে
চোখের পানি পড়ে!

সোলের পোনা বোয়ালের পোনা
যার যারটা তার তার কাছে সোনা।

ছায়া ভালো ছাতার তল,
বল ভালো নিজের বল।
(বিয়াই’র পুত নিয়া সাত পুত গুণতে নাই।)

যা করিবে বান্দা তা-ই পাইবে।
সুই চুরি করিলে কুড়াল হারাইবে।

খালি পেটে পানি খায়
যার যার বুঝে খায়।

তেলা মাথায় ঢালো তেল,
শুকনো মাথায় ভাঙ্গ বেল।

চৈত্রে চালিতা,
বৈশাখে নালিতা,
আষাড়ে………
ভাদ্রে তালের পিঠা।
আর্শ্বিনে ওল,
কার্তিকে কৈয়ের ঝুল

মিললে মেলা।
না মিললে একলা একলা ভালা!

সাত পুরুষে কুমাড়ের ঝি,
সরা দেইখা কয়, এইটা কি?

না পাইয়া পাইছে ধন;
বাপে পুতে কীর্তন।

কাচায় না নোয়ালে বাশ,
পাকলে করে ঠাস ঠাস!

যুগরে খাইছে ভূতে
বাপরে মারে পুতে।

দশে মিলে করি কাজ
হারি জিতি নাহি লাজ।

যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভুলেনা মোরে।

ফুল তুলিয়া রুমাল দিলাম যতন করি রাখিও।
আমার কথা মনে ফইল্লে রুমাল খুলি দেখিও।

একে তে নাচুনী বুড়ি,
তার উপর ঢোলের বারি

চোরের মার বড় গলা
লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা

“ভাই বড়ো ধন, রক্তের বাঁধন
যদি ও পৃথক হয়, নারীর কারন।”

জ্যৈষ্ঠে শুকো আষাঢ়ে ধারা।
শস্যের ভার না সহে ধরা।”

যদি হয় সুজন
এক পিড়িতে নয় জন।
যদি হয় কুজন
নয় পিড়িতে নয় জন
(যদি হয় সুজন, তেতুল পাতায় ন’জন।)

“হাতিরও পিছলে পাও।
সুজনেরও ডুবে নাও।”

গাঙ দেখলে মুত আসে
নাঙ দেখলে হাস আসে (নাঙ মানে – স্বামী)

ক্ষেত আর পুত।
যত্ন বিনে যমদূত।।

গরু ছাগলের মুখে বিষ।
চারা না খায় রাখিস দিশ ।।

আকাশে কোদালীর বাউ।
ওগো শ্বশুড় মাঠে যাও।।
মাঠে গিয়া বাঁধো আলি।
বৃষ্টি হবে আজি কালি।।

যদি ঝরে কাত্তি।
সোনা রাত্তি রাত্তি।।

আষাঢ়ের পানি।
তলে দিয়া গেলে সার।
উপরে দিয়া গেলে ক্ষার।।

গাঁ গড়ানে ঘন পা।
যেমন মা তেমন ছা।।
থেকে বলদ না বয় হাল,
তার দুঃখ সর্ব্বকাল।

যে চাষা খায় পেট ভরে।
গরুর পানে চায় না ফিরে।
গরু না পায় ঘাস পানি।
ফলন নাই তার হয়রানি।।

গরুর পিঠে তুললে হাত।
গিরস্থে কভু পায় না ভাত।।
গাই দিয়া বায় হাল
দু:খ তার চিরকাল।

দিন থাকতে বাঁধে আল।
তবে খায় তিন শাল।।
বারো পুত তেরো নাতি।
তবে করো বোরো খেতি।।

মেঘ করে রাত্রে হয় জল।
তবে মাঠে যাওয়াই বিফল।।

যদি থাকে টাকা করবার গোঁ।
চৈত্র মাসে ভুট্টা দিয়ে রো।।

হলে ফুল কাট শনা।
পাট পাকিলে লাভ দ্বিগুণা।।

পাঁচ রবি মাসে পায়,
ঝরা কিংবা খরায় যায়।

খনা বলে শুন কৃষকগণ
হাল লয়ে মাঠে বেরুবে যখন
শুভ দেখে করবে যাত্রা
না শুনে কানে অশুভ বার্তা।
ক্ষেতে গিয়ে কর দিক নিরূপণ,
পূর্ব দিক হতে হাল চালন
নাহিক সংশয় হবে ফলন।

ভরা হতে শুন্য ভাল যদি ভরতে যায়,
আগে হতে পিছে ভাল যদি ডাকে মায়।
মরা হতে তাজা ভাল যদি মরতে যায়,
বাঁয়ে হতে ডাইনে ভাল যদি ফিরে চায়।
বাঁধা হতে খোলা ভাল মাথা তুলে চায়,
হাসা হতে কাঁদা ভাল যদি কাঁদে বাঁয়।

কি করো শ্বশুর লেখা জোখা,
মেঘেই বুঝবে জলের রেখা।
কোদাল কুড়ুলে মেঘের গাঁ,
মধ্যে মধ্যে দিচ্ছে বা।
কৃষককে বলোগে বাঁধতে আল,
আজ না হয় হবে কাল।

বার বছরে ফলে তাল,
যদি না লাগে গরু নাল।

এক পুরুষে রোপে তাল,
অন্য পুরুষি করে পাল।
তারপর যে সে খাবে,
তিন পুরুষে ফল পাবে।

নিত্যি নিত্যি ফল খাও,
বদ্যি বাড়ি নাহি যাও।

চৈত্রেতে থর থর
বৈশাখেতে ঝড় পাথর
জ্যৈষ্ঠতে তারা ফুটে
তবে জানবে বর্ষা বটে।

সাত হাতে, তিন বিঘাতে
কলা লাগাবে মায়ে পুতে।
কলা লাগিয়ে না কাটবে পাত,
তাতেই কাপড় তাতেই ভাত।

দিনের মেঘে ধান,
রাতের মেঘে পান।

বেল খেয়ে খায় পানি,
জির বলে মইলাম আমি।

আম খেয়ে খায় পানি,
পেঁদি বলে আমি ন জানি।

শুধু পেটে কুল,
ভর পেটে মূল।

চৈতে গিমা তিতা,
বৈশাখে নালিতা মিঠা,
জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ,
শায়নে দৈ।
ভাদরে তালের পিঠা,
আশ্বিনে শশা মিঠা,
কার্তিকে খৈলসার ঝোল,
অগ্রাণে ওল।
পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল,
ফাল্গুনে পাকা বেল।

তিন নাড়ায় সুপারী সোনা,
তিন নাড়ায় নারকেল টেনা,
তিন নাড়ায় শ্রীফল বেল,
তিন নাড়ায় গেরস্থ গেল।

আম লাগাই জাম লাগাই
কাঁঠাল সারি সারি-
বারো মাসের বারো ফল
নাচে জড়াজড়ি।

তাল, তেঁতুল, কুল
তিনে বাস্তু নির্মূল।

ঘোল, কুল, কলা
তিনে নাশে গলা।

আম নিম জামের ডালে
দাঁত মাজও কুতুহলে।

সকল গাছ কাটিকুটি
কাঁঠাল গাছে দেই মাটি।

শাল সত্তর, আসন আশি
জাম বলে পাছেই আছি।
তাল বলে যদি পাই কাত
বার বছরে ফলে একরাত।

পূর্ণিমা আমাবস্যায় যে ধরে হাল,
তার দুঃখ হয় চিরকাল।
তার বলদের হয় বাত
তার ঘরে না থাকে ভাত।
খনা বলে আমার বাণী,
যে চষে তার হবে জানি।

ভাদরের চারি আশ্বিনের চারি,
কলাই রোব যত পারি।

ফাল্গুন না রুলে ওল,
শেষে হয় গণ্ডগোল।

মাঘে মুখী, ফাল্গুনে চুখি,
চৈতে লতা, বৈশাখে পাতা।

সরিষা বনে কলাই মুগ,
বুনে বেড়াও চাপড়ে বুক।

গোবর দিয়া কর যতন,
ফলবে দ্বিগুণ ফসল রতন।

খনা বলে চাষার পো
শরতের শেষে সরিষা রো।

সেচ দিয়ে করে চাষ,
তার সবজি বার মাস।

তিনশ ষাট ঝাড় কলা রুয়ে
থাকগা চাষি মাচায় শুয়ে,
তিন হাত অন্তর এক হাত খাই
কলা পুতগে চাষা ভাই।

বৎসরের প্রথম ঈশানে বয়,
সে বৎসর বর্ষা হবে খনা কয়।

শুনরে বেটা চাষার পো,
বৈশাখ জ্যৈষ্ঠে হলুদ রো।
আষাঢ় শাওনে নিড়িয়ে মাটি,
ভাদরে নিড়িয়ে করবে খাঁটি।
হলুদ রোলে অপর কালে,
সব চেষ্টা যায় বিফলে।

পান লাগালে শ্রাবণে,
খেয়ে না কুলায় রাবণে।

ফাল্গুনে আগুন চৈতে মাটি,
বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি।

ভাদ্র আশ্বিনে বহে ঈশান,
কাঁধে কোদালে নাচে কৃষাণ।

বৈশাখের প্রথম জলে,
আশুধান দ্বিগুণ ফলে।

বাড়ীর কাছে ধান পা,
যার মার আগে ছা।
চিনিস বা না চিনিস,
ঘুঁজি দেখে কিনিস।

শীষ দেখে বিশ দিন,
কাটতে কাটতে দশদিন।
ওরে বেটা চাষার পো,
ক্ষেতে ক্ষেতে শালী রো।

খনা ডাকিয়া কন,
রোদে ধান ছায়ায় পান।

তপ্ত অম্ল ঠাণ্ডা দুধ
যে খায় সে নির্বোধ।

ডাক দিয়ে বলে মিহিরের স্ত্রী, শোন পতির পিতা,
ভাদ্র মাসে জলের মধ্যে নড়েন বসুমাতা।
রাজ্য নাশে, গো নাশে, হয় অগাধ বান,
হাতে কাটা গৃহী ফেরে কিনতে না পান ধান।

ফাল্গুনে আট, চৈতের আট,
সেই তিল দায়ে কাট।

Sunday, September 8, 2013

সৌরবিদ্যুত, শিক্ষা স্বাস্থ্য সেবাকেন্দ্র- দুর্গম চর এখন আদর্শ গ্রাম

প্রতিকূলতাকে জয় করেছে যমুনা পারের মানুষ
যমুনার তীর আর যমুনার ভেতরের চরগ্রাম নিয়ে কতই কথা! যমুনা একমাত্র নদী যাকে বশে আনতে পানি বিজ্ঞানীদের ঘাম ঝরে যায়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সে-ই কবে মুঘল সম্রাট শাহজাহান প্রেমের সমাধি গড়তে যত অর্থ ব্যয় করেছেন তার সিংহভাগই ব্যয় হয়েছে তাজমহলের প্রতিচ্ছবি যমুনায় ফেলতে এই নদীর গতি নিয়ন্ত্রণে।

১৫ শতকের পর বিংশ শতকের শেষ ভাগে এ দেশে হার্ডপয়েন্ট বানাতে এবং সেতু গড়তে যমুনা শাসনের জন্যও বহু অঙ্কের অর্থ ব্যয় হয়। সেই যমুনার চরে এখন পাকা সড়ক। পল্লী বিদ্যুত না গেলে কী হবে এলাকা ও চরের মানুষ সোলার প্যানেল বসিয়ে সৌরবিদ্যুত সুবিধা নিয়েছে। বন্যা ও ভাঙ্গন ঠেকানোর জন্য নির্মিত বাঁধকে শক্তিশালী করে পাকা সড়ক হিসেবেও ব্যবহার হচ্ছে। নির্মিত হয়েছে রিভেটমেন্ট। এই সড়কে টেম্পো, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মিনি ট্রাক, মিনিবাস চলাচল করে। কৃষক নৌ ও সড়ক পথ ব্যবহার করে উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পেয়ে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটিয়েছে। যমুনার সঙ্গী হয়ে আছে বাঙালী নদী। তবে সারিয়াকান্দি ও সোনাতলায় আগের দেখা যমুনা পারের সঙ্গে বর্তমানে অনেক পরিবর্তন।

লোকজন বংশপরম্পরায় শুনে এসেছে- একটা সময় ছিল যখন কেউ সকালে সারিয়াকান্দির উদ্দেশে রওনা দিলে তেজোদীপ্ত কণ্ঠে গন্তব্যের নাম বলত। ফেরার সময় কোথায় গিয়েছিল জিজ্ঞেস করলে ক্লান্তির ঘূর্ণিপাকে ভুলেই যেত। যেতেই লাগত ২-৩ দিন। দুর্গম বন্ধুর এই পথ ধরে ফেরা। যমুনা এখন আর প্রমত্তা নেই। জলবায়ুর পরিবর্তনে যমুনাকে চেনা এখন কঠিন। অনেক স্থানে যতদূর চোখ যায় শুধু ধু-ধু বালিচর।

তারপরও অস্তিত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকতে যমুনার পারের মানুষ গ্রাম ও চরগ্রামগুলোকে সাজিয়ে নিচ্ছে নিজের মতো করে।
চার বছর আগেও এই এলাকার লোক বুঝতে পারেনি তাদের পথঘাট, কৃষি কার্যক্রমের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশ কত দ্রুত পালাবদল ঘটাতে পারে। খেয়াঘাটের মাঝি থেকে গাঁয়ের কৃষক, কিষানী, গাঁয়ের বধূূ সবার হাতে মোবাইল ফোন তো আছেই অনেক তরুণ-তরুণী ল্যাপটপ, মডেম নিয়ে কাজ করে দূরের চরেও। পৌর এলাকা, ইউনিয়ন পরিষদ, গ্রাম ছাড়াও চরের পাকা সড়ক ধরে মোটরসাইকেলে চেপে চলাচল করে এলাকার লোক।
বগুড়া জেলা প্রতিষ্ঠার পর সারিয়াকান্দি ছিল এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় থানা। পূর্বদিকের বৃহত্তর ময়মনসিংহের ৩৯টি ও উত্তরদিকের বৃহত্তর রংপুরের ১শ' ২টি গ্রাম ছিল সারিয়াকান্দির মধ্যে। এই সারিয়াকান্দি ভেঙ্গে হয়েছে তিনটি থানা। সর্বশেষ ১৯৮১ সালে সারিয়াকান্দি থানা থেকে ২টি ইউনিয়ন সোনাতলা থানায় অন্তর্ভুক্ত হয়। বর্তমানে সারিয়াকান্দির ১৩ ইউনিয়নের মধ্যে কাজলা, কর্নিবাড়ি, চালুয়াবাড়ি ও বোহাইল এই ৪ ইউনিয়ন যমুনার বক্ষে সম্পূর্র্ণই চর। সারিয়াকান্দি সদর, হাটশেরপুর ও চন্দনবাইশা আংশিক চর।

প্রকৃতির প্রতিকূলতার মধ্যে যমুনা পারের হাজারো মানুষকে আলোর পানে পথ চলার হাত সম্প্রসারিত করেছেন ওই এলাকার সংসদ সদস্য মোঃ আব্দুল মান্নান। জনগণ তথ্য অধিকার নিয়ে তাঁকে জবাবদিহিতার আওতায় এনেছেন। সারিয়াকান্দি ও সোনাতলা এলাকার মানুষ এখন প্রতিটি কাজে সংসদ সদস্যের কাছে জবাবদিহিতা চাইতে পারেন। সেই দুয়ার তিনি খুলে দিয়েছেন। অনেক সময় তিনি নিজেই জাবাদিহিতা করেন এবং বলেন জবাবদিহিতাই রাজনীতির প্রধান শর্ত। তাঁর সহযোগিতায় এলাকার উন্নয়ন কর্মকা-ে সদর থেকে নদীপথে ২০ থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের কর্নিবাড়ি, চালুয়াবাড়ির মানিকদাইর, কাজলার পাকেরদহ চর গ্রামগুলোতে পাকা সড়ক হয়েছে।

সারিয়াকান্দি সদরের উত্তর-পূর্ব দিক থেকে দক্ষিণের দিকে এবং পূর্বদিকের এলাকাগুলো সংযুক্ত হয়েছে চরের সঙ্গে। নদীপথে এসব চরে যেতে শ্যালোইঞ্জিনচালিত নৌকায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লাগে। তারপর চরে গিয়ে পাকা সড়ক। সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে দূরের বোহাইল ইউনিয়নের ধারাবর্ষার মানুষ। পাকা সড়ক সংযোগ স্থাপন করেছে দেড়-দুই কিলোমিটার দূরের পাশের জামালপুর জেলার সঙ্গে। এলাকার কৃষক বড় হাটগুলো কাছে পায়। এলাকার লোকজন বলেন, তাঁরা সরাসরি এমপির কাছে গিয়ে উন্নয়নের দাবি জানান। এভাবে দুর্গম এলাকাতেও আদর্শ গ্রামের অবকাঠামো, বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, হাটের শেড হয়েছে।

বেকার যুবক ও গ্রামের নারী স্বাবলম্বী হতে হাঁস-মুরগি, গবাদিপশু পালনের পাশাপাশি কুটির শিল্প স্থাপনে এগিয়ে এসেছে। সহযোগিতা দিচ্ছেন স্থানীয় এমপি। সারিয়াকান্দির চরগ্রামগুলো মরিচ আবাদের অন্যতম এলাকা। কনজুমার গুডসের উৎপাদকরা মরিচ কিনতে এই এলাকাতেই পারচেজ সেন্টার খুলেছে।
বিদ্যুত সঙ্কটে যখন শহুরে জীবন দুর্বিষহ তখন সৌরবিদ্যুত যমুনার দুর্গম চরগ্রামের মানুষের জীবন আলোকিত করছে।

চরের মানুষ টিভি দেখছে। ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করছে, এমনকি রাতের বেলা আঙ্গিনায় আলো জ্বালিয়ে ফসল মাড়াইও হচ্ছে। বিদ্যুত চরবাসীর জীবনমান বদলে দিয়েছে। যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরগ্রামগুলোতে মানুষ প্রমাণ করেছে অস্তিত্বের জন্য লড়াই করে কিভাবে উন্নয়নের ধারা ধরে রাখা যায়। ভরা চাঁদের প্রতিচ্ছবি যমুনায় পড়লে তার নাচনও দেখে যমুনা পারের মানুষ।